শরীরের খিদে মেটাতে কুকর্মে লিপ্ত হল বৌমা, নির্লজ্জতার সীমা অতিক্রম করলো এই ওয়েব সিরিজ
করোনাকালীন সময়ের পর থেকে বিনোদন জগৎ বদলে গেছে অনেকাংশে। হলে গিয়ে সিনেমা দেখার ট্রেন্ড এখন অনেকটাই কমেছে। মানুষ এখন মোবাইলবন্দি হয়ে থাকতেই পছন্দ করে। তাই বিনোদন জগৎকে মোবাইলের ভেতর বন্দি করতেই উদ্ভাবন হয় ওয়েব সিরিজের। প্রথম বিদেশে এই ওয়েব সিরিজের জনপ্রিয়তা থাকলেও ধীরে ধীরে ভারতেও প্রবেশ করে মোবাইল স্ক্রিনে ছবি দেখানোর এই ধারণা। বর্তমানে এই ওয়েব সিরিজের জনপ্রিয়তা ভারতেও তুঙ্গে। দিনের পর দিন বাড়ছে ওয়েব সিরিজের দর্শক সংখ্যা। আর সেই কারণেই ফুলে ফেঁপে উঠছে ওয়েব সিরিজ ইন্ডাস্ট্রি।
বিভিন্ন ওটিটি প্ল্যাটফর্মে নানারকমের কন্টেন্ট ভেসে উঠলেও এখন এডাল্ট ওয়েব সিরিজের চাহিদা অনেকটাই বেশি। অনেক প্ল্যাটফর্মেই উষ্ণ ও সাহসী দৃশ্যে ভরপুর ওয়েব সিরিজের চাহিদা এখন বেশ ভালো। আর সমস্ত ওটিটি প্লাটফর্মের মধ্যে বেশকিছু এমন প্লাটফর্ম রয়েছে, যেখানে আপনারা বিভিন্ন বোল্ড ওয়েব সিরিজ দেখতে পান। এগুলির মধ্যেই অন্যতম একটি হলো উল্লু। বরাবর সাহসী সব দৃশ্যে ভরপুর ওয়েবসিরিজ বানিয়ে জনপ্রিয়তা লাভ করেছে এই ওটিটি প্ল্যাটফর্ম।
বর্তমানে উল্লু’র একটি ওয়েবসিরিজ বেশ জনপ্রিয় হয়েছে। আর সেটি হল ‘খালিশ’। এই সিরিজের গল্প এক শাশুড়ি ও বৌমার জীবনকে নিয়ে। সিরিজের শুরুতেই দেখানো হয় যে অল্প বয়সে বিয়ে হওয়ার পর এক মহিলার স্বামী মারা যায়। তারপর সে একমাত্র ছেলেকে বড় করে তোলে এবং তার বিয়ে দেয়। তবে বৌমা ও শাশুড়ির বনিবনা খুব একটা ছিল না শুরুতে। তবে একদিন রাতে বৌমা দেখে যে তার শাশুড়ি স্বপ্নে যেন কারো আদরে নিজেকে ভিজিয়ে দিচ্ছেন। তারপর এই বিষয়টি নিয়ে সে তার শাশুড়ির সঙ্গে কথা বলে এবং জানতে পারে যে প্রতিবেশী এক যুবক রোজ রাতে তার স্বপ্নে এসে তাকে অভাবে আদর করে। আর এই বিষয়টি জেনেই শাশুড়ির শারীরিক তৃপ্তির জন্য বৌমা ওই যুবককে তার কাছে এনে দেওয়ার প্রমিস করে। এভাবেই গল্প এগিয়ে যায় ক্লাইম্যাক্সের দিকে।
এই ‘খালিশ’ সিরিজে সাহসী দৃশ্যের সমাহার রয়েছে পরতে পরতে। আর এইসব দৃশ্যে অভিনয় করে বেশ নজর কেড়েছেন অভিনেত্রী প্রিয়া গামরে এবং অভিনেত্রী আলিয়া নাজ। খোলামেলা দৃশ্যে ঘনিষ্ঠতাকে ফুটিয়ে তুলতে নিজেকে কোনোরূপ আড়ষ্ঠ হননি তারা। বর্তমানে গোপনে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে উল্লু’র এই সিরিজ। আপনিও উল্লু এপ্লিকেশনের সাবস্ক্রিপশন নিয়ে দেখতে পারবেন এই ওয়েবসিরিজ।