Short Film: ডেলিভারি বয়কে ঘরে এনে শরীরের খেলা দেখালেন যুবতী, শীতের রাতে একা দেখুন এই শর্টফিল্ম
যেখানেই নিষিদ্ধতা, সেখানেই মানুষের আগ্রহ বেশি, আর সেখানেই ভিড় জমান সবরকম বয়সের মানুষ। পুরুষ হোক বা মহিলা, নিষিদ্ধতা নিয়ে আগ্রহ কমবেশি সকলেরই। আর মানুষের এই ধর্মকেই কাজে লাগিয়ে জনপ্রিয়তা লাভ করেছে বেশ কিছু ওটিটি ও ওয়েব প্ল্যাটফর্ম। যেখানে প্রায় প্রতিদিনই মুক্তি পায় ‘হট’ এবং ‘বোল্ড’ দৃশ্য দিয়ে সাজানো আজকালকার প্রায় সব ওয়েবসিরিজ ও শর্ট ফিল্ম। সেই কারণেই সম্প্রতি গোপনে জনপ্রিয়তা লাভ করছে বেশিরভাগ ‘ইরোটিক’ ওয়েব কন্টেন্ট। এগুলি এমন গল্প ও দৃশ্যপট দিয়ে সাজানো হয়, যা মানুষের একান্ত সময়ের সঙ্গী হতে পারে।
হিন্দি ও ইংরেজিতে এই ধরণের কন্টেন্ট ও একদিন আগে থেকেই হয়ে আসছে। বাংলায় শর্ট ফিল্ম মূলত কিছু ড্রামা বা শিক্ষণীয় সামাজিক বিষয়কে ঘিরে তৈরি হয় বহুকাল থেকেই। তবে আজকাল দর্শকদের চাহিদায় বাংলার মতো আঞ্চলিক ভাষাতেও এই ধরণের কন্টেন্ট তৈরি করা হয়ে থাকে। আর এই ধরিনের কন্টেন্টের চাহিদা আজকাল তুঙ্গে। তার কারণ হল গরমাগরম সব দৃশ্যাবলী দিয়ে সাজানো হয় এইসব সিরিজ ও শর্ট ফিল্ম। আর এবার এমনই একটি শর্ট ফিল্ম ব্যাপকভাবে হিট হল সামাজিক মাধ্যমে।
আর এবার ইউটিউবে এমনই একটি শর্ট ফিল্মকে ঘিরে শোরগোল পড়ল দর্শকদের মধ্যে। ‘পিৎজা ডেলিভারি’ নামের এই শর্ট ফিল্মে দেখানো হয়েছে অতিরিক্ত শারীরিক খিদে এবং তার ভয়ঙ্কর পরিণতিকে। সিরিজের শুরুতেই এক যুবতীকে দেখা যাচ্ছে, যার বাড়িতে পিৎজা ডেলিভারি করতে এক যুবক আসে। কিন্তু পিৎজা ঠানফ হয়ে যাওয়ার কারণে ওই যুবতী যুবককে টাকা দিতে চায় না। এমন সময় ওই যুবক এক গ্লাস জল চেয়ে বসে। যুবতী জল আনতে জকে সেই সুযোগে ওই যুবক তার বেডরুমে ঢুকে যায়। কথায় কথায় তাদের আলাপ বাড়ে। শেষমেষ দুজনে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হয়।
সিরিজের ক্লাইম্যাক্সের আগে দেখা যায় যে ঐ যুবক আবার তার দরজায় পিৎজা নিয়ে দাঁড়িয়ে। কিন্তু তারপরেই গল্পে আসে এক আকর্ষণীয় মোড়। ওই নির্লজ্জ্ব মহিলার সঙ্গে ঘটে এক অপ্রত্যাশিত ঘটনা। আর এই মোড় থেকেই ক্লাইম্যাক্স টানা হয় শর্ট ফিল্মের। অসম শারীরিক খিদেড পরিণতিটিও সামাজিক শিক্ষা হিসেবে দেখানো হয়েছে এই স্বল্পদৈর্ঘ্যের ছবিতে। ইউটিউবে ‘বাবা ফিল্মস’ নামের একটি জনপ্রিয় চ্যানেল থেকে পোস্ট করা হয়েছে এই শর্ট ফিল্মটি।