অভিনয়ের পাশাপাশি প্রযোজনাতেও হাত দিয়ে ফেলেছেন ঋতাভরী চক্রবর্তী। শুরুটা হয়েছিলো বাংলা ধারাবাহিক ওগো বধু সুন্দরীর মূল চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে। তখন দশম শ্রেণীর ছাত্রী ঋতাভরী। ছোট স্ক্রিন থেকেই জনপ্রিয়তার আঁচল ধরতে থাকা মেয়ে বাংলা-হিন্দি সব ভাষাতেই কাজ করে যাচ্ছেন। শুধুই কি অভিনয়? এই অভিনয়ের পাশাপাশি পড়াশুনোতে খামতি রাখেননি তিনি। হাই স্কুল শেষ করার পরে তিনি যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতিহাসে ভর্তি হন।
View this post on Instagram
ঋতাভরীর মা একজন নামকরা চলচ্চিত্র নির্মাতা, নাম- শতরূপা সান্যাল। বাবাকে ছাড়া একাই মা ও দিদির সঙ্গে বেড়ে ওঠা লড়াকু ঋতাভরীর কথায় অনেক ‘বাধা’ স্বত্ত্বেও তাঁকে মা পৃথিবীতে এনেছেন এবং গার্হস্থ্য অত্যাচার থেকে বেড়িয়ে তাঁর মা একা দুই বোনকে মানুষ করেছেন। বর্তমানে ঋতাভরী তার মায়ের সঙ্গে “এসসিইউডি” নামে একটি চলচ্চিত্র নির্মাতা কোম্পানি চালান, তাদের নির্মমিত চলচ্চিত্রের নাম হল ‘নেকেড’ এবং ‘অনু’। এই দুটিই জাতীয় চলচ্চিত্রের পুরস্কার পেয়েছে।
View this post on Instagram
অভিনয় ও প্রযোজনা ছাড়াও তিনি প্লে ব্যাক করেন। একেবারে নিজের কণ্ঠে গান গাইলেন তাও আবার হিন্দিতে। হ্যাঁ, নিজের কণ্ঠে গাওয়া হিন্দি ও বাংলা গানের মিউজ়িক ভিডিয়োর শুটিংও করলেন ‘পরী’ র অভিনেত্রী। অভিনেতা পাভেল গুলাটি ঋতাভরীর সঙ্গে মিউজ়িক ভিডিয়োয় কাজ করতে কলকাতায় এসেছিলেন। কিন্তু এবারে অভিনেত্রী মেতেছেন বোল্ড ফটোশ্যুটে। এখন প্রায় অনেকেই বোল্ড ফটোশ্যুটের জন্য আলাদা করে নিজেদের অডিয়েন্স সেট করে নিয়েছে। তাই এই দৌড়ে অংশ গ্রহন করলেন ঋতাভরী। একেবারে কালো ড্রেসে সেজেছেন তিনি। প্রায় উন্মুক্ত বক্ষ বিভাজিকা, এলোমেলো চুল, একদম মারকাটারি অ্যাটিটিউড নিয়ে হাজির অভিনেত্রী ক্যামেরার সামনে। গান গাইতে গাইতে পোজ দিচ্ছেন তিনি। দেখুন ঋতাভরীর ক্যারিশ্মা………
View this post on Instagram