Hoop Viral

VIDEO: মাধুরী দীক্ষিতের রিমেক গানে নেচে জমিয়ে দিলেন স্বপ্না, মিস করলে নিজেই পস্তাবেন

হরিয়ানভি বিনোদনের (Haryanvi Dance) সঙ্গে এখন প্রায় সকলেই পরিচিত। পঞ্জাব, হরিয়ানার মতো রাজ্যগুলিতে মানুষের বিনোদনের এই ভিন্ন ধরণের মাধ্যমের সঙ্গে অন্যান্য জায়গার মানুষদের পরিচিতি হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে। আর এর নেপথ্যে যিনি রয়েছেন তাঁর অবদান অস্বীকার না করলেই নয়। তিনি স্বপ্না চৌধুরী (Sapna Choudhary)। হরিয়ানভি ডান্স শো কে তিনিই প্রথম বার লাইমলাইটে নিয়ে আসেন, যা এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় কার্যত দাপিয়ে বেড়াচ্ছে।

শুরু থেকে অনেকটা পথ অতিক্রম করেছে হরিয়ানভি বিনোদন। ‘হরিয়ানভি কুইন’ নামে জনপ্রিয় স্বপ্না সাফল্যের শীর্ষে প্রথম ওঠেন নিজের নাচ দিয়ে। তাঁর নাচ দেখে চুপচাপ বসে থাকে, এমন সাধ্য কার? তাঁর ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার হলেই হয়ে যায় ভাইরাল। দর্শক মহলেও তাঁর নাম নিয়ে দেখা যায় ব্যাপক উন্মাদনা। স্বপ্নার ফ্যান ফলোয়িং অকল্পনীয়। এই স্টেজ শো থেকেই এত রমরমা বেড়েছে তাঁর। আর স্বপ্নার সাফল্য দেখেই আরো বেশি করে মেয়েরা পা রাখছেন মঞ্চে।

সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে স্বপ্না চৌধুরীর একটি ভিডিও নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে। ‘এক দো তিন ঘুঙ্ঘট’ গানে নিজের নাচের দক্ষতা দেখিয়ে একটি রিল ভিডিও বানিয়েছেন তিনি। কালো রঙের একটি সালোয়ার কামিজ পরে খোলা চুলে নেটিজেনদের নজর কেড়ে নিয়েছেন স্বপ্না। জনপ্রিয় বলিউড গান ‘এক দো তিন’ গানের হরিয়ানভি রিমেক গা এটি। কয়েক মাস আগে শেয়ার করা এই রিল ভিডিওটিতে এখন ৫০ হাজারের বেশি লাইক পড়ে গিয়েছে।

স্বপ্নার যেকোনো নাচের ভিডিও শেয়ার করা মাত্রই ভাইরাল হয়ে যায়। এখন আর স্টেজ শো করেন না বটে স্বপ্না, কিন্তু তাঁর জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়েই চলেছে। স্বপ্নাকে আরো একবার আগের ফর্মে মঞ্চে দেখার জন্যও অনুরোধ করেন অনেক দর্শক। তবে স্বপ্না চৌধুরী আপাতত ব্যস্ত নিজের রাজনৈতিক কেরিয়ার নিয়ে। মঞ্চে ফেরার সম্ভাবনা তাঁর আর নেই বললেই চলে। যেকোনো নাচের ভিডিও শেয়ার করা মাত্রই ভাইরাল হয়ে যায়। এখন আর স্টেজ শো করেন না বটে স্বপ্না, কিন্তু তাঁর জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়েই চলেছে। স্বপ্নাকে আরো একবার আগের ফর্মে মঞ্চে দেখার জন্যও অনুরোধ করেন অনেক দর্শক। তবে স্বপ্না চৌধুরী আপাতত ব্যস্ত নিজের রাজনৈতিক কেরিয়ার নিয়ে। মঞ্চে ফেরার সম্ভাবনা তাঁর আর নেই বললেই চলে।

whatsapp logo

Nirajana Nag

আমি নীরাজনা নাগ। HoopHaap-এর একজন সাংবাদিক। বিগত চার বছর ধরে এই পেশার সঙ্গে যুক্ত রয়েছি। নিজের লেখার মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাঠকদের কাছে পৌঁছে দিতে চাই