whatsapp channel

মাত্র ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগে ২৬ হাজার টাকা পর্যন্ত সুদ, প্রবীণ নাগরিকদের জন্য সেরা এই স্কিম

নিজের এবং পরবর্তী প্রজন্মের ভবিষ্যৎ সুনিশ্চিত করতে সকলেই অর্থ বিনিয়োগের (Investment) উপরেই ভরসা রাখেন। অনেকে কর্মজীবনে পা রাখার পরেই বিনিয়োগ শুরু করেন, আবার অনেক প্রবীণ নাগরিকরাও (Senior Citizen) বিভিন্ন জায়গায়…

Nirajana Nag

Nirajana Nag

নিজের এবং পরবর্তী প্রজন্মের ভবিষ্যৎ সুনিশ্চিত করতে সকলেই অর্থ বিনিয়োগের (Investment) উপরেই ভরসা রাখেন। অনেকে কর্মজীবনে পা রাখার পরেই বিনিয়োগ শুরু করেন, আবার অনেক প্রবীণ নাগরিকরাও (Senior Citizen) বিভিন্ন জায়গায় বিলিয়োগ করে থাকেন। চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার পরেও অনেকেই অবসর জীবন নিশ্চিন্ত ভাবে কাটাতে অর্থ বিনিয়োগ করেন। বিভিন্ন হারে রিটার্ন দেওয়া হয় এই সমস্ত স্কিমে। কম সময়ে বেশি রিটার্ন পাওয়ার চাহিদা রয়েছে বরাবরই। আর এক্ষেত্রে সকলেই খোঁজেন কোথায় বিনিয়োগ করলে পরিশ্রমের অর্থ থাকবে সুরক্ষিত। তাই বেশিরভাগ মানুষই ভরসা করেন ফিক্সড ডিপোজিটে (Fixed Deposit)।

প্রবীণ নাগরিকদের সাধারণত ফিক্সড ডিপোজিটে বেশি সুদ দিয়ে থাকে ব্যাঙ্ক। সাধারণ গ্রাহকদের তুলনায় প্রবীণ নাগরিকরা এক্ষেত্রে বেশি সুবিধা পেয়ে থাকে ব্যাঙ্কের তরফে। কোন কোন ব্যাঙ্ক ফিক্সড ডিপোজিটে প্রবীণদের বেশি সুদ দেয় সেই সমস্ত তথ্য দেওয়া হল এই প্রতিবেদনে। বেসরকারি ব্যাঙ্কের মধ্যে অ্যাক্সিস ব্যাঙ্ক যথেষ্ট জনপ্রিয় গ্রাহকদের মধ্যে। বিভিন্ন মেয়াদে ফিক্সড ডিপোজিট করা যায় এই ব্যাঙ্কে। তিন বছরের মেয়াদে প্রবীণ নাগরিকদের ৭.৬০ শতাংশ হারে সুদ দেয় অ্যাক্সিস ব্যাঙ্ক। এক লক্ষ টাকা এই স্কিমে বিনিয়োগ করলে ম্যাচিউর করলে পাওয়া যাবে ১.২৫ লক্ষ টাকা।

ব্যাঙ্ক অফ বরোদা প্রবীণ নাগরিকদের তিন বছরের মেয়াদে ৭.৭৫ শতাংশ হারে সুদ দেয়। অর্থাৎ ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করলে ম্যাচুরিটির পর সুদ সহ পাওয়া যাবে ১.২৬ লক্ষ টাকা। ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া ৭ শতাংশ হারে সুদ দিয়ে থাকে প্রবীণ নাগরিকদের ক্ষেত্রে। এই স্কিমে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করলে তিন বছর পর ম্যাচিউর করলে পাওয়া যাবে ১ লক্ষ ২৩ হাজার টাকা।

ইন্ডিয়ান ব্যাঙ্কে ৬.৭৫ শতাংশ হারে সুদ পেয়ে থাকেন প্রবীণ নাগরিকরা। এই স্কিমে ৩ বছরের মেয়াদে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করলে রিটার্ন পাওয়া যাবে ১ লক্ষ ২২ হাজার টাকা।

whatsapp logo
Nirajana Nag
Nirajana Nag

আমি নীরাজনা নাগ। HoopHaap-এর একজন সাংবাদিক। বিগত চার বছর ধরে এই পেশার সঙ্গে যুক্ত রয়েছি। নিজের লেখার মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাঠকদের কাছে পৌঁছে দিতে চাই