মাত্র ৩০০ টাকার মধ্যেই হ্যান্ডলুম সহ পুজোর সমস্ত ট্রেন্ডিং শাড়ি! ধামাকা সুযোগ ছাড়বেন না
সেপ্টেম্বর শেষ হলে অক্টোবরেই দূর্গাপুজো (Durgapuja)। আর প্রায় এক মাস মতো সময় বাকি রয়েছে। তাই এই সময় টুকুর মধ্যেই সমস্ত প্রস্তুতি সেরে ফেলার তোড়জোড় চলছে। এক দিকে পুজো নির্মাতারা যেমন থিম নির্বাচন এবং মণ্ডপ তৈরিতে ব্যস্ত, তেমন শপিংও চলছে পুরোদমে। আর মেয়েদের শপিং লিস্টে আর কিছু থাকুক না থাকুক, শাড়ি থাকবেই। এখন থেকেই যদি বেছেবুছে ট্রেন্ডিং শাড়িগুলি নিজের আলমারিতে তুলতে না পারেন তাহলে শেষ মুহূর্তে পড়তে হবে সমস্যায়।
প্রতি বছরই পুজোর আগে নতুন ট্রেন্ড আসে বাজারে। একটু চোখ কান খোলা রাখলেই জানা যাবে কোন ট্রেন্ড চলছে শাড়ির বাজারে। ট্রেন্ডটা জানা হয়ে গেলে দরদাম করে সেরা জিনিসটা হাতে তুলে নিতে পারলেই পুজোর জন্য আপনি এক্কেবারে তৈরি। ফ্যাশনে অন্যদের থেকে কীভাবে নিজেকে নজরকাড়া দেখানো যায় তার সমস্ত টিপস এবং শাড়ির সন্ধান পেয়ে যাবেন এই প্রতিবেদনেই।
সবার আগে জেনে নিতে হবে, এ বছরে ট্রেন্ডে রয়েছে কোন শাড়িগুলো। গত বছরের মতো এ বছরেও চাহিদা তুঙ্গে অরগ্যাঞ্জা, শিফন, হ্যান্ডলুমের। এছাড়াও বাংলার সুতির জামদানি, মসলিন জামদানি, সাদার উপরে লাল পাড় শাড়ি, মহাকাব্য বালুচরি এবং বেগমপুরী শাড়িও এখনো ফ্যাশনে ‘ইন’। বেশ অনেকদিন ধরেই প্যাস্টেল রঙ বা হালকা রঙ ফ্যাশনিস্তারা বেশি পছন্দ করছেন।
শাড়ির ট্রেন্ড জানা হয়ে গেল, এবার শুধু কেনার পালা। তার জন্য দামদর করতে জানা কিন্তু খুব জরুরি। কম থেকে বেশি দাম, সমস্ত রেঞ্জের মধ্যেই ট্রেন্ডিং শাড়ি পাওয়ার এক এবং অদ্বিতীয় ঠিকানা বড়বাজার। সেখানের যমুনালাল বাজাজ স্ট্রিটের দোকানগুলিতে ঢুঁ মারলেই পেয়ে যাবেন ট্রেন্ডিং তালিকার সব শাড়ি। তবে হ্যাঁ, হ্যান্ডলুম এবং সিল্কের শাড়ি সাধারণত একটু বেশি রেঞ্জেরই হয়। তাই ২০০-৩০০ টাকার মধ্যে এই শাড়ি গুলো কিনতে গেলে মান কিছুটা কমবেই। তবে এখানকার দোকানের ফ্যান্সি হ্যান্ডলুম শাড়িও একবার দেখে আর চোখ ফেরাতে পারবেন না। পেয়েও যাবেন সাধ্যের মধ্যেই। তাই ঝটপট লিস্টি বানিয়ে শুরু করে দিন কেনাকাটা।