Warning: getimagesize(https://www.hoophaap.com/wp-content/uploads/2021/07/cropped7779750621555670991.jpg): Failed to open stream: HTTP request failed! HTTP/1.1 404 Not Found in /usr/local/lsws/www/hoophaap/public_html/wp-includes/media.php on line 5514

Warning: exif_imagetype(https://www.hoophaap.com/wp-content/uploads/2021/07/cropped7779750621555670991.jpg): Failed to open stream: HTTP request failed! HTTP/1.1 404 Not Found in /usr/local/lsws/www/hoophaap/public_html/wp-includes/functions.php on line 3314

Warning: file_get_contents(https://www.hoophaap.com/wp-content/uploads/2021/07/cropped7779750621555670991.jpg): Failed to open stream: HTTP request failed! HTTP/1.1 404 Not Found in /usr/local/lsws/www/hoophaap/public_html/wp-includes/functions.php on line 3336

Warning: exif_imagetype(https://www.hoophaap.com/wp-content/uploads/2021/07/cropped7779750621555670991.jpg): Failed to open stream: HTTP request failed! HTTP/1.1 404 Not Found in /usr/local/lsws/www/hoophaap/public_html/wp-includes/functions.php on line 3314

Warning: file_get_contents(https://www.hoophaap.com/wp-content/uploads/2021/07/cropped7779750621555670991.jpg): Failed to open stream: HTTP request failed! HTTP/1.1 404 Not Found in /usr/local/lsws/www/hoophaap/public_html/wp-includes/functions.php on line 3336

Warning: getimagesize(https://www.hoophaap.com/wp-content/uploads/2021/07/cropped2935183991730558395.jpg): Failed to open stream: HTTP request failed! HTTP/1.1 404 Not Found in /usr/local/lsws/www/hoophaap/public_html/wp-includes/media.php on line 5514

Warning: exif_imagetype(https://www.hoophaap.com/wp-content/uploads/2021/07/cropped2935183991730558395.jpg): Failed to open stream: HTTP request failed! HTTP/1.1 404 Not Found in /usr/local/lsws/www/hoophaap/public_html/wp-includes/functions.php on line 3314

Warning: file_get_contents(https://www.hoophaap.com/wp-content/uploads/2021/07/cropped2935183991730558395.jpg): Failed to open stream: HTTP request failed! HTTP/1.1 404 Not Found in /usr/local/lsws/www/hoophaap/public_html/wp-includes/functions.php on line 3336

Warning: exif_imagetype(https://www.hoophaap.com/wp-content/uploads/2021/07/cropped2935183991730558395.jpg): Failed to open stream: HTTP request failed! HTTP/1.1 404 Not Found in /usr/local/lsws/www/hoophaap/public_html/wp-includes/functions.php on line 3314

Warning: file_get_contents(https://www.hoophaap.com/wp-content/uploads/2021/07/cropped2935183991730558395.jpg): Failed to open stream: HTTP request failed! HTTP/1.1 404 Not Found in /usr/local/lsws/www/hoophaap/public_html/wp-includes/functions.php on line 3336
Hoop Life

পুরুষের স্বপ্নদোষ কি স্বাভাবিক? জেনে নিন এই গোপন বিষয়ের খুঁটিনাটি

স্বপ্নদোষ অথবা নৈশকালীন নির্গমন একটি স্বাভাবিক ঘটনা। সাধারণত বয়সন্ধিকালে যখন উত্তেজনা বৃদ্ধি পায় তখন খুব স্বাভাবিকভাবেই এই ঘটনা ঘটে থাকে। ছেলেরা যখন বয়সন্ধির সময় আসে তখন বীর্যথলিতে বীর্য এবং অন্ডকোষের শুক্রাণু তৈরি হয়। বীর্যথলি ধারণ ক্ষমতা পূর্ণ হওয়ার পর নিদ্রারত অবস্থায় অনিচ্ছাকৃতভাবে বীর্য পথে বীর্যপাত ঘটে, একেই বলা হয় স্বপ্নদোষ অথবা নৈশকালীন নির্গমন।

স্বপ্নদোষ একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। এটি কোন শারীরিক সমস্যা নয়। অনেকেই অনেক সময় ভেবে থাকেন বয়সন্ধির সময় এটি কোন শারীরিক সমস্যা তবে একেবারেই নয়। তবে যাদের এইরকম ঘটে না তারাও যে অসুস্থ এটাও একেবারে নয়। মাসে তিন চার বার স্বপ্নদোষ স্বাভাবিক।

এর মুখ্য কারণ গুলি হল

প্রথমত, বয়সন্ধিকালে যৌন হরমোন এর আধিক্যের জন্য।

দ্বিতীয়তঃ, স্বাভাবিকের চেয়ে অতিরিক্ত যৌন চিন্তা করা।

তৃতীয়তঃ, নীল ছবিতে আসক্ত হওয়া চলবেনা।

চতুর্থত, যৌন উদ্দীপক বই পড়া এবং স্মরণকালের পূর্বের যৌন বিষয়ক চিন্তা করা।

তবে যাদের অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ হয়, তারা কয়েকটি নিয়ম পালন করতে পারেন। যারা অতিরিক্ত স্বপ্নদোষের সমস্যায় ভোগেন তারা ভাবেন এটি অস্বাভাবিক। কারোর যদি বীর্য নির্গমন হয়, তাহলে চিন্তা করার কিছু নেই। এমনটা যদিও খুব স্বাভাবিক পদ্ধতি। কারোর যদি না হয় তাহলে বুঝি সে অসুস্থ একেবারেই নয়।

তবে যাদের এই সমস্যা অতিরিক্ত হয় তারা নিম্নলিখিত নিয়ম গুলি মেনে চলতে পারেন –

প্রথমত, নিয়মিত প্রাণায়াম করতে হবে।যোগাভ্যাস করলে হঠাৎ করে এই অবস্থা থেকে আপনি মুক্তি পাবেন।

দ্বিতীয়তঃ লাউ প্রতিদিন খেতে হবে। লাউ শরীরকে ঠাণ্ডা রাখে।

তৃতীয়তঃ, রাতে শুতে যাওয়ার আগে অবশ্যই বাথরুম সেরে তবে শুতে যাবেন।

চতুর্থত, যদি অতিরিক্তভাবে এই বিষয়ে আসক্ত হয়ে পড়েন তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

পঞ্চমত, অতিরিক্ত আম্লিক খাবার বন্ধ করতে হবে।

ষষ্ঠতঃ, প্রতিদিন আমলার রস পান করলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় সাথে সাথেই এই বিষয়টি কেও আপনি মুক্তি পেতে পারেন।

সপ্তমত, আগে থেকে ভিজিয়ে রাখা আমন্ড, কলা এবং আদা যদি দুধের সাথে মিশিয়ে খাওয়া যায় তাহলে আপনি এই সমস্যার হাত থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

অষ্টমত, প্রতিদিন দই খাওয়া শরীরের ভীষণ ভালো। শরীরকে ঠান্ডা রাখতে সহায়তা করে। তাই প্রতিদিন যদি অল্প করে চিনি ছাড়া টক দই খান, তাহলেই সমস্যার হাত থেকে আপনি রক্ষা পাবেন।

Related Articles