Hoop VideoHoop Viral

Short Film: ঠাণ্ডার মধ্যেও দেবে উষ্ণতার অনুভূতি, দরজা বন্ধ করে দেখুন এই শর্ট ফিল্ম

বিনোদনের আধুনিকীকরণ যতই হোক না কেন, সিনেমার প্রতি দর্শকদের আকর্ষণ কমবে না কখনোই। তবে সময় বদলানোর সঙ্গে সঙ্গে মানুষের প্রেক্ষাগৃহে গিয়ে সিনেমা দেখার চল কমে আসছে। সেই জায়গাটা নিচ্ছে বিভিন্ন OTT প্ল্যাটফর্ম (OTT Platform)। এই সমস্ত প্ল্যাটফর্ম গুলির কোনোটায় একটি নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা দিয়ে সাবস্ক্রিপশন নিয়ে দেখা যায় যে কোনো কনটেন্ট। আবার অনেক জায়গায় দরকার পড়ে না সাবস্ক্রিপশন ফি। এছাড়া সোশ্যাল মিডিয়া তো রয়েছেই। নেটপাড়ার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে রয়েছে নানান ধরণের কনটেন্ট। বিশেষ করে শর্ট ফিল্ম (Short Film) দেখার জন্য সোশ্যাল মিডিয়াই উপযুক্ত।

ভাইরাল শব্দটি এখন মানুষের জীবনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে গিয়েছে। আমজনতা থেকে তারকা, সকলেই ভিডিও বানিয়ে শেয়ার করেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। আর তার মধ্যে থেকেই কিছু কিছু ভিডিও ভাইরাল হয়ে যায়। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্ল্যাটফর্মের কমতি নেই। ফেসবুক থেকে ইনস্টাগ্রাম, কিংবা টুইটার অথবা ইউটিউব, সর্বত্রই ভিডিও শেয়ার করা হয়। সেই সমস্ত ভিডিও দেখার পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে ওয়েব সিরিজ, শর্ট ফিল্মও দেখে থাকেন মানুষ।

একদিকে ওয়েব সিরিজের জনপ্রিয়তা যেমন বাড়ছে, তেমনি শর্ট ফিল্মের চাহিদাও ক্রমেই বেড়ে চলেছে দর্শক মহলে। বর্তমানে মানুষের হাতে সময় কম। খুব কম সময়ের মধ্যে মনটা চাঙ্গা করে তোলার জন্য উপযোগী বিনোদনের খোঁজে থাকে অধিকাংশ মানুষ। প্রেক্ষাগৃহে গিয়ে দু তিন ঘন্টার সিনেমা দেখার মতো ধৈর্য্য বা সময় কোনোটাই এখন আর নেই বেশিরভাগ মানুষের। তাই ভরসা সেই ডিজিটাল মাধ্যমে।

এক্ষেত্রে জনপ্রিয়তার দিক দিয়ে সবার প্রথমেই থাকবে ইউটিউব। সোশ্যাল মিডিয়ার এই প্ল্যাটফর্মটি ভিডিওর জন্যই জনপ্রিয়। ইউটিউবের বিভিন্ন চ্যানেলে রয়েছে বহু শর্ট ফিল্ম। একটু খোঁজ করলেই পাওয়া যাবে মনের মতো স্বল্প দৈর্ঘ্যের ছবি যেগুলি মাত্র কয়েক মিনিটেই বিনোদনের যোগান দিতে পারে দর্শকদের। সম্প্রতি এমনি একটি শর্ট ফিল্ম চর্চায় উঠে এসেছে ইউটিউবে। ‘আমি পতিতা নই’, এই শর্ট ফিল্মটিই নতুন করে জনপ্রিয় হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। চার বছর আগে শর্ট ফিল্মটি শেয়ার করা হয়েছিল ইউটিউবে। এখনও পর্যন্ত প্রায় ১৩ হাজার মানুষ ভিডিওটি দেখেছেন।

whatsapp logo

Nirajana Nag

আমি নীরাজনা নাগ। HoopHaap-এর একজন সাংবাদিক। বিগত চার বছর ধরে এই পেশার সঙ্গে যুক্ত রয়েছি। নিজের লেখার মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাঠকদের কাছে পৌঁছে দিতে চাই