Lifestyle: বিয়ের আগেই ফিরে পাবেন ঘোড়ার মতো স্ট্যামিনা, সঙ্গিনীকে সুখী রাখতে মনে রাখুন এই ৪ বিষয়
শেষ হয়েছে অগ্রহায়ণ মাস। শুরু হয়েছে পৌষ মাস। আর এই পৌষ মাসকে ‘মল মাস’ হিসেবে গণ্য করা হয় হিন্দুধর্মে। অর্থাৎ, এই মাসে যেকোনো ধরণের শুভ কাজ নিষিদ্ধ। তাই অগ্রহায়ণ শেষ হতে না হতেই শীতের বিয়ের মরশুমের প্রথম ধাপ যে শেষ হয়েছে, তা বলাই যায়। তবে পৌষ শেষ হলেই কিন্তু আসছে মাঘ ও ফাল্গুন মাস। এই দুই মাসে অনেক বিয়েবাড়ির লগ্ন রয়েছে। এই দুমাসে অনেকেই বাঁধা পড়বেন সাতপাকে। তার প্রস্তুতি এখন চলছে সব পরিবারে।
আর একজন পুরুষ বা মহিলার কাছে বিয়ে হল জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এই একটি ঘটনার পর দুটি জীবন বদলে যায় অনেকটাই। বদলে যায় চারপাশ, বদলে যায় জীবনধারা, বদলে যায় সবকিছু। তাই এই পদক্ষেপ নেওয়ার আগে অনেক বিষয় মাথায় রাখতে হয়। তার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হল দাম্পত্য জীবনের চাবিকাঠি। পুরুষদের ক্ষেত্রে এটি একটি বড় চিন্তার বিষয়। তাই এই বিষয়গুলি জেনে নিয়ে তবেই বিয়ের পথে পা বাড়ানো উচিত বলে মনে করে অনেকেই। একনজরে দেখে নিন সেই সব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
● খুশি থাকা: যেকোনো সম্পর্ককে লালন পালন করতে হলে আগে নিজেকে ঠিক রাখতে হয়। দাম্পত্য জীবনের ক্ষেত্রে এটি বিশেষভাবে প্রযোজ্য। তাই যেকোনো পুরুষের ক্ষেত্রে দ্যাম্পিটি জীবনে পা বাড়ানোর আগে নিজেকে খুশি ও সুখী রাখার অভ্যাস গড়ে তোলা উচিত। কারণ নিজে সুখী থাকলে তবেই সম্পর্কের যত্ন করে সম্ভব হয়।
● খাদ্যাভ্যাস: দাম্পত্য জীবনকে সুখকর করে তুলতে হলে সবার আগে নিজেকে শারীরিকভাবে ফিট রাখা জরুরি। যেকোনো পুরুষের ক্ষেত্রে এই বিষয়টি মাথায় রাখা উচিত। সেক্ষেত্রে সঙ্গিনীকে পরিপূর্ণ শারীরিক সুখ দিতে বেশি করে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত। এছাড়াও বাইরের খাবার এড়িয়ে চলা উচিত।
● নেশা ত্যাগ: যেকোনো মাদকের নেশা দাম্পত্য জীবনে এনে দিতে পারে অশান্তির বাতাবরণ। তাই সব পুরুষের ক্ষেত্রে সম্পটি জীবনে প্রবেশ করার আগে মাদকের নেশা ত্যাগ করা উচিত। কারণ অনেক মহিলা মাদক সেবন পছন্দ করেন না।
● সময়সীমায় আবদ্ধ না হওয়া: কোনো সময়সীমার আবদ্ধ হয়ে সম্পর্কে এগোনো উচিত নয়। কারণ একটি দাম্পত্যে দুজনের মানসিক ও শারীরিক প্রস্তুতি জরুরি। এই এই দুটি বিষয় কোনদিনই সময়সীমায় আবদ্ধ হয়ে করা যায় না।
Disclaimer: প্রতিবেদনটি তথ্যভিত্তিক। বাস্তব জীবনে সবার ক্ষেত্রে উপরোক্ত বিষয়গুলি নাও মিলতে পারে।