Hoop PlusHoop Viral

Tithi Basu: ক্রপ টপ-হট প্যান্টে কোমর দুলিয়ে ‘ঠুমক ঠুমক’, ট্রেন্ডিং গানের তালে জমিয়ে নাচলেন তিথি

‘মা’ সিরিয়ালের ছোট্ট ঝিলিককে একসময় চিনতেন সকলেই। ওইটুকু বয়সেই তার অভিনয় দেখে চোখ জলে ভিজত দর্শকদের। কিন্তু এখন ছোট্ট ঝিলিক বড় হয়েছে। অভিনয়ে আর দেখা না গেলেও তিথি বসুর (Tithi Basu) জনপ্রিয়তা কিন্তু ফের বাড়তে শুরু করেছে চড়চড়িয়ে। বর্তমানে অভিনেত্রী থেকে ইউটিউবার হয়ে উঠেছেন তিনি। নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে তাঁর। পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়াতেও অত্যন্ত সক্রিয় থাকেন তিনি। তাঁর ফ্যাশন সেন্স দেখে চোখ কপালে ওঠার জোগাড় হয় নেটিজেনদের।

ইনস্টাগ্রামে ১ লক্ষেরও বেশি ফলোয়ার রয়েছে তিথির। সেখানে নিয়মিত ছবি, রিল ভিডিও শেয়ার করতে থাকেন তিনি। আগের সেই ছোট্ট ঝিলিকের সঙ্গে এখনকার তিথির মিল খুঁজতে গেলে অবশ্য বড় ভুল করবেন। বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পাল্লা দিয়ে লাস্যময়ী হয়ে উঠেছেন অভিনেত্রী। তাঁকে নিয়ে চর্চাও যেমন হয়, তেমনি আবার নিন্দাও কম শুনতে হয় না তিথিকে।

সম্প্রতি তিথির একটি ভিডিও বেশ ভাইরাল হচ্ছে ইনস্টাগ্রামে। বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ায় জনপ্রিয় গানের তালিকায় রয়েছে ইন্দর আর্যর ‘গুলাবি শারারা’ গানটি। এতদিন এই গানে প্রচুর নাচের রিল ভিডিও বানাতে দেখা গিয়েছে নেটিজেনদের। এবার তিথিও নাম লেখালেন সেই তালিকায়। কালো ক্রপ টপ, ডেনিম হট প্যান্টের উপরে ডেনিম জ্যাকেট পরে নাচতে দেখা গেল তাঁকে। সমুদ্রের জলে পা ভিজিয়ে এক বান্ধবীর সঙ্গে ট্রেন্ডিং গানের তালে জমিয়ে নাচলেন তিথি। মুহূর্তে ভাইরাল হয়ে গিয়েছে রিল ভিডিওটি।

এক সংবাদ মাধ্যমকে তিথি জানিয়েছিলেন, আইএসসি পরীক্ষার ঠিক আগেই আলাদা হয়ে যান তাঁর বাবা মা। বাবা ছেড়ে চলে যাওয়ায় সংসারের চাপ এসে পড়ে তিথির কাঁধে। ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে বেতনও ছিল বেশি। ওই বয়সেই তিনি অর্থের গুরুত্ব বুঝে গিয়েছিলেন তিনি। পড়াশোনা চালিয়ে যেতে ভুলতে হয় ক্যামেরাকে। ব্যক্তিগত জীবনের বিভীষিকা একাই কাটিয়ে উঠেছিলেন তিনি। এখন আবার ক্যামেরার সামনে ফিরেছেন বটে। তবে সিরিয়ালের শুটিং নয়, নিজের ইউটিউব চ্যানেলের জন্য শুটিং করেন তিথি। তাঁর কথায়, নটা পাঁচটার বাঁধাধরা চাকরির মতো শুটিং করতে পারবেন না তিনি। তাই ভ্লগার হওয়াটাই বেশি পছন্দের তিথির কাছে।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Tithi Basu (@c_h_i_r_p_s)

whatsapp logo

Nirajana Nag

আমি নীরাজনা নাগ। HoopHaap-এর একজন সাংবাদিক। বিগত চার বছর ধরে এই পেশার সঙ্গে যুক্ত রয়েছি। নিজের লেখার মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাঠকদের কাছে পৌঁছে দিতে চাই