whatsapp channel
Hoop PlusHoop VideoTollywood

খেতে দারুণ কিন্তু হজম করা কঠিন, মিমির সম্পর্কে এ কী বলে বসলেন আবির!

আগামীতে বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য বাঃলা ছবির আশায় রয়েছে দর্শক। এই ছবিগুলিতে গল্পের বুনন হবে যেমন অন্যরকম, তেমনি জুটিও থাকছে একেবারে নতুন, যেসব অভিনেতা অভিনেত্রীরা অনেকদিন হয়ে গেলেও কখনো একসঙ্গে কাজ করেননি। এমনি দুই অভিনেতা অভিনেত্রী আবির চট্টোপাধ্যায় (Abir Chatterjee) এবং মিমি চক্রবর্তী (Mimi Chakraborty)। দুজনেই ইন্ডাস্ট্রির বহু দিনের সদস্য, তবুও একসঙ্গে কখনো কাজ করতে দেখা যায়নি তাঁদের। অবশেষে পরিচালক জুটি শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় এবং নন্দিতা রায়ের দৌলতে একসঙ্গে আসছেন তাঁরা। আসন্ন ‘রক্তবীজ’ ছবিতে দেখা যাবে তাঁদের।

বেশ অনেক দিন আগেই রক্তবীজ ছবির ঘোষণা করেছিলেন দুই নায়ক নায়িকা। সাদা শার্ট, ডেনিম জিন্সের রঙমিলান্তি ভাবে ফটোশুট করেছিলেন তাঁরা। এবার মিমিকে নিয়ে বিষ্ফোরক মন্তব্য করে বসলেন আবির। ক্যামেরার সামনেই তিনি বলে বসলেন, ‘মিমিকে হজম করা সহজ নয়’।

টলিউডের ভদ্র, নম্র অভিনেতা হিসেবেই পরিচিত আবির। সুদর্শন অভিনেতা বহু মেয়েরুমেয়ের ক্রাশ। তাঁর মিষ্টি ব্যবহারও অনেকের কাছেই প্রিয়। কিন্তু হঠাৎ মিমিকে নিয়ে এমন কথা বলতে গেলেন কেন আবির? এ কি নেহাতই মুখ ফসকে, নাকী্ এত প্রতিবাদে রয়েছে কোনো বিশেষ চমক? উত্তরটা রয়েছে এই ভিডিওতে যা শেয়ার করা হয়েছে উইন্ডোজ প্রোডাকশন প্রযোজনা সংস্থার তরফে। সেখানে চুটিয়ে আড্ডা দিতে দেখা গিয়েছে আবির চট্টোপাধ্যায় এবং প্রবীণ অভিনেতা ভিক্টর বন্দ্যোপাধ্যায়কে।

আসলে দুই অভিনেতাকেই একটা মজার খেলা খেলতে দেখা যায় এই ভিডিওতে। নানান অভিনেতা অভিনেত্রীদের বিভিন্ন খাবারের সঙ্গে তুলনা করেন তাঁরা। সে সময়েই আবির বলে ওঠেন, মিমি হলেন পোলাও আর খাসির মাংসের মতো। যুগলবন্দি খেতে দারুণ। কিন্তু হজম করতে না জানলেই বিপদ। আবিরের মজা করে বলা এই কথাটা সমর্থন করতে দেখা যায় ভিক্টরকেও। তিনিও আবিরের কথা শুনে হেসে ফেলেন। আসলে মিমির স্পষ্টবাদী স্বভাবের কথা সকলেই জানেন। তিনি স্পষ্ট কথা স্পষ্ট ভাবে বলতে ভালোবাসেন। তবে মিমির মিষ্টতাও অনেকের কাছে প্রিয়। তাই মজা করেই এই কথাটা বলেন আবির। অন্যদিকে ভিক্টর বলেন, আবির রেজালার মতো। আর প্রবীণ অভিনেতাকে অভিজাত দার্জিলিং চায়ের সঙ্গে তুলনা করেন আবির।

whatsapp logo

Nirajana Nag

আমি নীরাজনা নাগ। HoopHaap-এর একজন সাংবাদিক। বিগত চার বছর ধরে এই পেশার সঙ্গে যুক্ত রয়েছি। নিজের লেখার মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাঠকদের কাছে পৌঁছে দিতে চাই