বিয়ের পর প্রথম রাতেই শরীরের খেলা দেখালেন কামিনী, বাচ্চাদের সামনে এই সিরিজ দেখবেন না
উৎসবের মরসুমে পিছিয়ে নেই কোনো ওটিটি। প্রতিযোগিতায় সামিল হয়েছে র্যাবিট মুভিজ-ও। সাবস্ক্রাইবারদের সাবস্ক্রিপশন সংক্রান্ত সমস্যা না মেটাতে পারলেও একের পর এক প্রাপ্তবয়স্ক ওয়েব সিরিজ স্ট্রিম করছে র্যাবিট মুভিজ। তালিকায় রয়েছে ‘দহেজ মে সালা’ নামে একটি নতুন ওয়েব সিরিজ। র্যাবিট মুভিজের ইউটিউব চ্যানেলে এই ওয়েব সিরিজটির অফিশিয়াল ট্রেলার লঞ্চ হয়েছে গত 31 শে অক্টোবর। ইতিমধ্যে তা মাত্র দুই হাজারের কিছু বেশি ভিউ অতিক্রম করেছে।
‘দহেজ মে সালা’ ওয়েব সিরিজের মূল চরিত্র কামিনী ও সাজন। ট্রেলারের শুরুতে দেখা যায়, সাজনের বন্ধু নবদম্পতিকে বরণ করে ঘরে তুলছে। সে নিয়ম অনুযায়ী চালপূর্ণ কলস ডান পায়ের ধাক্কায় উল্টে বৌদিকে ঘরের ভিতরে আসতে বলে। কিন্তু লেহেঙ্গার কারণে কামিনী চালপূর্ণ কলস উল্টাতে পারে না। দৃশ্যে প্রবেশ করে তার ভাই কালীচরণ। কালীচরণ পরিচিতদের কাছে কালিয়া নামেই পরিচিত। কালীচরণ কলসে জোরে লাথি মারতেই কলস সোজা ঘরের মধ্যে ঢুকে কাঁচের জিনিসে ধাক্কা খায়। সেগুলি ভেঙে যায়। কামিনী, সাজন ও তার বন্ধু চমকালেও কালীচরণ চুপ করেই দাঁড়িয়ে থাকে। কামিনী ও সাজনের গৃহপ্রবেশ ঘটে। এরপর ধীরে ধীরে কালীচরণ এগিয়ে এলে সাজনের বন্ধু তাকে তার পরিচয় জিজ্ঞাসা করে। কালীচরণ বলে, সে সাজনের শ্যালক অর্থাৎ অর্ধেক সংসারের মালিক।
চমকে যায় সাজনের বন্ধু। তাকে সরতে বলে রীতিমত রাগত ভঙ্গিতে কালীচরণ গৃহপ্রবেশ করে। তার অজ্ঞাতে সাজনের বন্ধু বলে, এই কারণেই সে সাজনকে বারণ করেছিল কামিনীকে বিয়ে করতে। গৃহপ্রবেশের নিয়মের পর সাজন তার বন্ধুর সাথে কামিনীর পরিচয় করায়। কিন্তু কামিনীর ভাই তাকে গালিগালাজ করে। খারাপ লাগে সাজনের বন্ধুর।
কিন্তু কালীচরণ কেন এসেছে কামিনীর সাথে? প্রশ্নের উত্তর পেতে সাবস্ক্রাইব করতে হবে র্যাবিট মুভিজ।