লবঙ্গ টোটকায় জীবন একেবারে বদলে যাবে। হাতে তুলে নিন বেশ কয়েকটা লবঙ্গ তাহলেই দেখবেন, জীবনে আর কোন সমস্যায় থাকবে না। তাই আর দেরি না করেই আমাদের Hoophaap এর পাতায় জলদি দেখে ফেলুন কিভাবে মাত্র কয়েকটা লবঙ্গ দিয়েই আপনার জীবন একেবারে সুন্দর হয়ে যাবে।
যেকোনো ইন্টারভিউতে বা যেকোনো শুভ কাজে যাওয়ার আগেই মুখে দুটো লবঙ্গ রাখতে পারেন। এই দুটো লবঙ্গ যদি আপনি আপনার মুখে রাখেন, তাহলে ইন্টারভিউতে আপনার সাফল্য আসতে বাধ্য। তাই আর দেরি না করে চটপট এই প্রতিকারটি করেই দেখুন।
আপনি যদি হনুমানজির ভক্ত হয়ে থাকেন, তো প্রতি মঙ্গল এবং শনিবার হনুমানজিকে লবঙ্গ পোড়ানো প্রদীপ অর্পণ করতে পারেন অথবা হনুমানজির সামনে প্রদীপ জ্বালিয়ে দুটো লবঙ্গ দিয়ে দিতে পারেন, এতে আপনার জীবনের সুখ সমৃদ্ধি বৃদ্ধি পাবে।
পয়সার উন্নতি করতে একটি লাল কাপড়ের মধ্যে দুটি লবঙ্গ খুব ভালো করে বেঁধে দিয়ে যেখানে টাকা-পয়সা রাখেন, সেই স্থানে রেখে দিতে পারেন।
এইভাবে আপনি যদি রান্নাঘরের এই মশলাকে কাজে লাগাতে পারেন, তাহলে দেখবেন জীবন থেকে সমস্ত অর্থ-কষ্ট দূর হয়ে গেছে, লবঙ্গ শুধুমাত্র অর্থনৈতিক কষ্টকে দূর করে এমনটাই নয়, পজেটিভ এনার্জিকে ঘরের মধ্যে আনতে সাহায্য করে, প্রতিদিন সন্ধ্যা বেলা যখন ধুনো দেবেন, তখন তাতে কয়েকটা লবঙ্গ ফেলে দিতে পারেন, এতে ঘরের মধ্যে থাকা মানুষের রোগও খুব তাড়াতাড়ি চলে যাবে।
পুজো করুন লবঙ্গ জ্বালিয়ে – পুজো করার সময় আমরা অনেকেই প্রদীপ জ্বালাই, এই প্রদীপ চালানোর সময় যদি দুটো লবঙ্গ দিয়ে দেওয়া হয়, আর এই জ্বালানো প্রদীপ যদি সারা ঘরে তার ধোঁয়া ছড়িয়ে দেওয়া যায়, তাহলে প্রত্যেকটি ঘর থেকে নেগেটিভ শক্তি দূরে চলে যাবে। আর আপনার জীবন হয়ে যাবে, ভীষণ সুন্দর। লবঙ্গ জ্বালানোর ফলে সেই ধোঁয়া পজেটিভ এনার্জি। এছাড়াও লবঙ্গ জ্বালানোর ফলে প্রথমেই যে বিষয়টি হয়ে থাকে, তা হল শরীরের ভেতরে এবং ঘরের ভেতরের সমস্ত ব্যাকটেরিয়া নিমেষের মধ্যে উধাও হয়ে যায়।
কর্পূর, লবঙ্গ একসঙ্গে জ্বালান – বাস্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শুধুমাত্র লবঙ্গ নয়, এই প্রদীপের মধ্যে যদি কিছুটা কর্পূর দিয়ে একসঙ্গে জ্বালাতে পারেন, তাহলে এর উপকারিতা অনেক। এই যে ধোঁয়া তৈরি হবে, সেই ধোঁয়ায় গৃহের মধ্যে যে পজেটিভ শক্তি তৈরি হবে, তার জন্য আপনি সমস্ত সমস্যা থেকে একেবারেই মুক্তি পেয়ে যাবেন। মানসিক শক্তি অনেক বেশি পরিমাণে তৈরি হবে।
Disclaimer: বাস্তুবিদদের পরামর্শ ও মতামতের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি লেখা হয়েছে। ব্যক্তিবিশেষে এর ফল ভিন্ন হতে পারে।
