VIRAL: মাচা শো ছেড়ে স্টুডিওর ভেতরেই ঠুমকা লাগালেন রচনা, যৌবনের জলবা দেখেই গরম হচ্ছে নেটিজেনরা
ভোজপুরী ও হরিয়ানভি গান এখন অনেকেই বেশ পছন্দ করেন। মিউজিকপূর্ন নাচের এইসব গান এখন শোনা যায় বাংলার আনাচে কানাচেও। পিকনিক হোক বা পানশালা, কিংবা কোনো হোটেল বা রেস্তোরাঁ ও সেলুন- অনেক জায়গাতেই এইসব গানের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে দিনের পর দিন। মশলাদার গানের লিরিক্সের সঙ্গে বিট, তার সঙ্গে বাড়তি পাওনা এইসব গানের যৌবনচ্ছল ভিডিও। এককথায় বিনোদন জগতে উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে ভোজপুরী ও হরিয়ানভি ভাষার জনপ্রিয়তা।
হারিয়ানভি ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে নায়িকাদের জনপ্রিয়তা এমনিতেই বেশি। তাদের শারীরিক পরিভাষা যেন তাদের স্থান করে দেয় দর্শকদের মনের বৈকুণ্ঠে। আর এই ইন্ডাস্ট্রিতে নৃত্যশিল্পী হিসেবে রচনা তিওয়ারি কম পরিচিত নন দর্শকদের মাঝে। তিনি সেখানকার জনপ্রিয় কয়েকজন নৃত্যশিল্পীর মধ্যে একজন। বিশেষ করে মাচা শোয়ে তিনি বেশি জনপ্রিয়। স্টেজের উপর তার নাচ দেখার জন্য অপেক্ষায় থাকেন বহুমানুষ। তিনি যে নিজের নাচের প্রতিভার মাধ্যমে বহু মানুষের মাঝে পরিচিত হয়েছেন, তা বলাই বাহুল্য।
সম্প্রতি তার নাচের একটি ভিডিও তুমুল ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। এই ভিডিওতে তাকে একটি স্টুডিওতে নাচ করতে দেখা গেছে। ‘ডিজে বাজান দে’ নামের বিখ্যাত ভোজপুরী গানের তালে তালেই কোমর দোলাতে দেখা গিয়েছে তাকে। তার পরণে রয়েছে হালকা সবুজ রংয়ের একটি টাইট ডিপনেক টাইট সালোয়ার কামিজ। গলায় রয়েছে ওড়না। নাচের শুরুতেই তিনি নিজেকে যৌবনের আগুনে ত্বপ্ত করে তিনি ভিজিয়ে দিলেন ভক্তদেরও। স্টুডিওর ভেতরে তাকে সাহসী স্টেপে নাচ করতেও দেখা গেছে এই ভিডিওতে।
‘সোনোটেক রাগিনী’ নামের একটি জনপ্রিয় হরিয়ানী চ্যানেল থেকে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়েছে। গানটি গেয়েছেন কাশ্মীর গিল। গানটির সুর দিয়েছেন কেডি রাও। ইতিমধ্যে এই নাচের ভিডিওটি অনেক মানুষ দেখে ফেলেছেন। প্রচুর লাইক ও কমেন্ট এসেছে ভিডিওতে। এককথায় ইউটিউবের ট্রেন্ডিং ভিডিওর তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে এটি।