whatsapp channel

Tomader Rani: মেয়েকে অন্তঃসত্ত্বা দেখে কী বলেছিল অভিকার বাবা! চমকে দিল ‘রাণী’র উত্তর

বহুল পরিচিত চেনা মুখদের বদলে এখন নতুন মুখের চাহিদা বেশি দেখা যাচ্ছে বাংলা সিরিয়ালে। দর্শকরা তাদের যেমন পছন্দ করছেন, তেমনি টিআরপিও তুলনামূলক বেশি তুলছেন তারা। এমনি একজন নবাগতা অভিনেত্রী হলেন…

Nirajana Nag

Nirajana Nag

বহুল পরিচিত চেনা মুখদের বদলে এখন নতুন মুখের চাহিদা বেশি দেখা যাচ্ছে বাংলা সিরিয়ালে। দর্শকরা তাদের যেমন পছন্দ করছেন, তেমনি টিআরপিও তুলনামূলক বেশি তুলছেন তারা। এমনি একজন নবাগতা অভিনেত্রী হলেন অভিকা মালাকার (Abhika Malakar)। দর্শকরা অবশ্য তাঁকে চেনেন ‘রাণী’ নামে। স্টার জলসার ‘তোমাদের রাণী’ (Tomader Rani) সিরিয়ালে মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করছেন তিনি। খুব কম সময়েই গোটা বাংলার দর্শকদের ঘরের মেয়ে হয়ে উঠেছেন অভিকা।

আসলে শিলিগুড়ির মেয়ে তিনি। অডিশন দিতেই কলকাতায় আসেন তিনি। আর প্রথম বারেই সফল। এক সাক্ষাৎকারে অভিকা জানান, এর আগে তিনি টুকটাক মডেলিং করেছেন। খোঁজও করেছেন অনেক জায়গায়। তবে অডিশন এই প্রথম। যৌথ পরিবারের মেয়ে তিনি। পরিবারের সকলেই নাকি উৎসাহ দিয়েছিলেন তাঁকে। উপরন্তু অভিনয় করার পেছনে আরো একটা কারণ ছিল অভিকার। তিনি জানান, আগে যখন ঠাকুমার সঙ্গে বসে সিরিয়াল দেখতেন তিনি, তখন তাঁর ঠাকুমা বলতেন, একদিন নাতনিকেও সিরিয়ালে দেখতে চান তিনি। অভিকার কথায়, রাণীর যেমন স্বপ্ন ডাক্তার হওয়ার, তাঁরও তেমন স্বপ্ন ছিল অভিনয় করার। পরিবারের সবার সঙ্গে বসে প্রথম বার প্রোমো দেখার সময় কেঁদেই ফেলেছিলেন তিনি।

প্রথম সিরিয়াল, আর প্রথমেই এমন একটি চ্যালেঞ্জিং চরিত্র, যে কিনা মা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তার হওয়ার স্বপ্নও পূরণ করবে। অভিকাকে অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় দেখে কী বলল বাড়ির লোকেরা? অভিনেত্রী জানান, প্রথম প্রোমোতে তাঁকে অর্থাৎ রাণীকে অন্তঃসত্ত্বা দেখানো হয়েছিল। আর তা দেখেই তাঁর বাবা আবেগঘন হয়ে পড়েছিলেন। মেয়ে বাস্তবেও একদিন মা হবে, এটা ভেবেই আবেগ ধরে রাখতে পারেননি তাঁর বাবা।

অভিকা জানান, শুধু দর্শকদের কাছে না, বাড়ির সবার কাছেও তিনি এখন রাণীই হয়ে উঠেছেন। তাঁর আসল নাম ধরে প্রায় কেউ ডাকেই না। আবার চরিত্রটি তিনি ভালো ভাবে ফুটিয়ে তুলতে পেরেছেন এটা ভেবেও ভালো লাগছে তাঁর। টিআরপি তালিকাতেও প্রত্যেক সপ্তাহে ভালো ফল করছে তোমাদের রাণী।

whatsapp logo
Nirajana Nag
Nirajana Nag

আমি নীরাজনা নাগ। HoopHaap-এর একজন সাংবাদিক। বিগত চার বছর ধরে এই পেশার সঙ্গে যুক্ত রয়েছি। নিজের লেখার মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাঠকদের কাছে পৌঁছে দিতে চাই