whatsapp channel
Hoop PlusTollywood

রচনা ব্যানার্জীর জীবনে সৌভাগ্য এনেছে কোন রং! অবশেষে মুখ খুললেন ‘দিদি নং ১’

এই গ্রাম বাংলার রং সবুজ। যেই দেশে বা যেই রাজ্যে র মূল স্তম্ভ কৃষি ও শিল্প সেই স্থানের প্রিয় রং সবুজ হওয়ারই কথা। এখানে কোনো রাজনৈতিক আঁচ না রেখেই বলা বাহুল্য হবে না যে শস্য-শ্যামলা-সুজলা-সুফলা আমার সোনার বাংলা। কথা হচ্ছে সবুজ নিয়ে, যেই সবুজ রঙকে গায়ে চাপিয়ে নিজেকে ভাগ্যবান বলে ইঙ্গিত দিলেন টলিউডের অন্যতম গ্ল্যামারাস অভিনেত্রী রচনা ব্যানার্জী।

একটা সবুজ পেস্তা রঙের সালোয়ার পড়েছেন রচনা। কানে ঝোলা ঝোলা দুল, হালকা মেক আপ, মুখে মিষ্টি হাসি আর একগুচ্ছ ছবিতে সোশ্যাল মিডিয়া রঙিন। যত দিন যাচ্ছে ততই তন্বী, সুন্দরী হয়ে উঠছেন তিনি। দিদি নং ওয়ান শো সঞ্চালনার সঙ্গে সঙ্গে তিনি হয়ে উঠেছেন ঘরের মেয়ে।

সেই ১৯৯৪ সালে মিস ক্যালকাটা পুরষ্কার জেতেন তিনি। অভিনয় শুরু করার আগে অনেক সুন্দরী প্রতিযোগিতা জেতেন। এরপর বাংলা এবং ওড়িশা চলচ্চিত্রের একজন জনপ্রিয় অভিনেত্রী হয়ে ওঠেন এবং তাঁর হাতেখড়ি হয় পরিচালক সুখেন দাসের দান প্রতিদানে (১৯৯৪)  দিয়ে, এবং তখনই তার নামকরণ হয় রচনা। কারণ অভিনেত্রীর পূর্বের নাম ছিল ঝুমঝুম ব্যানার্জী। বাংলা উড়িশ্যা ছাড়াও ১৯৯৯ সালে ‘সূর্যবংশম’ ছবিতে অমিতাভ বচ্চনের বিপরীতে অভিনয় করে নজর কেড়েছিলেন রচনা।

এখন তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় সকলের ফেবারিট মানুষ। এমনিতেই বাংলার দিদিদের ঘরের মেয়ে তিনি। প্রতিদিন বিকেলে বেশিরভাগ মহিলাদের এক ছাদের তলায় আনতে দিদি একাই একশো। সেই জন্য আজও তার শো সুপার হিট। এবং শুধু হিট না, তিনি যাই করেন তাই হিট। সোশ্যাল মিডিয়ায় যেমন ছবি বা ভিডিও পোস্ট করুন না কেন আজও দর্শকদের কাছে রচনা চাহিদা গগনচুম্বী।

whatsapp logo