whatsapp channel

Rekha-Biswajit: নাবালিকা রেখাকে বলপূর্বক ঠোঁটে চুম্বন করেছিলেন প্রসেনজিৎ পিতা বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায়

সিনে জগতে বলপূর্বক চুম্বন বা কাস্টিং কাউচ বা নানান মানসিক ও শারীরিক নির্যাতনের ঘটনা নতুন নয়। যেখানে নেপোটিজম নেই সেখানে এই ধরনের ঘটনা প্রায় সময় হয়ে থাকে। একটা সময় সিনেমা…

Avatar

HoopHaap Digital Media

Advertisements
Advertisements

সিনে জগতে বলপূর্বক চুম্বন বা কাস্টিং কাউচ বা নানান মানসিক ও শারীরিক নির্যাতনের ঘটনা নতুন নয়। যেখানে নেপোটিজম নেই সেখানে এই ধরনের ঘটনা প্রায় সময় হয়ে থাকে। একটা সময় সিনেমা জগতে কাজ করা মেয়েদের খারাপ চোখে দেখা হত। কিন্তু, যুগ বদলেছে, এখন তারাই সেলিব্রিটি এবং তারাই আইডল অনেকের চোখে। আকাশে যখন অনেক তারা থাকে তখন তা ঝিকিমিকি লাগে বটে কিন্তু ওই তারাগুলোর মাঝেও রয়েছে বিস্তর অন্ধকার। সেরকমই বলিউডের এভারগ্রীন সুন্দরী অভিনেত্রী হলেন রেখা (Rekha / Bhanurekha Ganesan), তিনি তারকা বটে কিন্তু তার জীবনেও রয়েছে অজস্র অন্ধকার দিক।

Advertisements

রেখার ‘Rekha: The Untold Story’ থেকে এমন কিছু ঘটনা বা তথ্য জানা যায় যা সত্যি রোমাঞ্চকর। রেখার জীবনে প্রেম, বিয়ে, বা অমিতাভ বচ্চনকে ঘিরে যেই সমালোচনা রয়েছে সেসব নিয়ে আজকের আলোচ্য বিষয় নয়। বরং, রেখা যখন আনুমানিক ১৫ বছরের নাবালিকা মেয়ে সেইসময়ে এক বিশ্রী ঘটনা আজ তুলে ধরা হল।

Advertisements

প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের পিতা বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায় (Biswajit Chatterjee) একজন জনপ্রিয় অভিনেতা ছিলেন একসময়। তার অভিনয় গুণে মুগ্ধ ছিল বাঙ্গালী থেকে বাংলার বাইরের মানুষেরাও। ঘটনাটা ১৯৬৯ সালের। সেই সময় রেখার সঙ্গে ‘আনজানা সফর’ (Anjaana Safar) সিনেমায় অভিনয় করছিলেন বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায়। ওই সিনেমার পরিচালক ছিলেন কুলজিত পাল (Kuljeet Pal). শ্যুটিং চলছিল Bombay’s Mehboob studio তে।

Advertisements

Rekha-Biswajit: নাবালিকা রেখাকে বলপূর্বক ঠোঁটে চুম্বন করেছিলেন প্রসেনজিৎ পিতা বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায়

Advertisements

‘Rekha: The Untold Story’ থেকে জানা যায়, পরিচালক শ্যুটিং চলাকালীন অ্যাকশন বলার সঙ্গে সঙ্গে বিশ্বজিৎ রেখাকে জড়িয়ে ধরে ঠোঁটে ঠোঁট দিয়ে চুম্বন করেন এবং পরিচালক কোনো ভাবেই কাট cut বলেননি। প্রায় মিনিট ৫ এই বিশ্রী ঘটনার শিকার হন তিনি। ক্যামেরা পার্সন, লাইট ম্যান সকলের সামনে এমন ঘটনায় হকচকিয়ে ওঠেন ১৫ বছরের রেখা। এই ঘটনা তার কাছে চরম ভয়ঙ্কর ও অশ্লীল ছিল বলে দাবী। প্রসঙ্গত, এই ‘আনজানা সফর’ (Anjaana Safar) ১০ বছর পর ‘দো শিকারী’ (Do Shikaari) নামে মুক্তি পায়, সালটা ১৯৭৯. কারণ বহুবার সেন্সর বোর্ডে ছবিটি আটকে যায়।

whatsapp logo
Advertisements
Avatar
HoopHaap Digital Media