whatsapp channel

Indrani Halder: রবীন্দ্রসঙ্গীত ভেবে ভরা মঞ্চে ‘ধন ধান্য পুষ্প ভরা’ গাইলেন ‘শ্রীময়ী’ ইন্দ্রানী হালদার

তিনি ইন্দ্রানী হালদার, বাংলা চলচ্চিত্র ও ধারাবাহিক জগতে সুপরিচিত নাম। সদ্য শেষ হল তার ধারাবাহিক শ্রীময়ী। গোটা বাংলা দেখেছে শ্রীময়ী ও রোহিত সেনের দুরন্ত প্রেম, বিয়ে, সংসার। এখন তিনি কিছুদিনের বিরতি নিয়েছেন। কিন্তু, যেই ভিডিও নিয়ে আজ আলোচনা হবে এই ভিডিও ১ লা জানুয়ারি ২০২২ এর। অর্থাৎ চলতি মাসের ভিডিও।

Avatar

HoopHaap Digital Media

Advertisements
Advertisements

তিনি ইন্দ্রানী হালদার, বাংলা চলচ্চিত্র ও ধারাবাহিক জগতে সুপরিচিত নাম। সদ্য শেষ হল তার ধারাবাহিক শ্রীময়ী। গোটা বাংলা দেখেছে শ্রীময়ী ও রোহিত সেনের দুরন্ত প্রেম, বিয়ে, সংসার। এখন তিনি কিছুদিনের বিরতি নিয়েছেন। কিন্তু, যেই ভিডিও নিয়ে আজ আলোচনা হবে এই ভিডিও ১ লা জানুয়ারি ২০২২ এর। অর্থাৎ চলতি মাসের ভিডিও।

Advertisements

অভিনেত্রীরা সাধারণত পাড়ার ফাংশনে যান স্টেজে পারফর্ম করতে। তারা নিজেদের কথা বলেন, কেউ গান গেয়ে ওঠেন, কেউ দর্শকদের উদ্দেশ্যে দুটো মিষ্টি কথা বলে নেমে আসেন। ওই বিশেষ দিনে ইন্দ্রানী হালদার পাড়ার এক প্রোগ্রামে স্টেজে ওঠেন। দর্শকরা গান করার আবদার রাখেন। কেউ বলেন রবীন্দ্রসঙ্গীত গান, কেউ আধুনিক বাংলা গান, কেউ পপ গান গাওয়ার অনুরোধ রাখেন। ওই যেমনটা হয়, পাড়ায় অভিনেত্রী এলে অনুরাগীদের আবদার খানিক বেড়ে যায়।

Advertisements

কথা রাখেন ইন্দ্রানী হালদার। তবে প্রথমেই বলেন তিনি অভিনেত্রী, এবং তিনি গান গাইতে জানেন না। তিনি শুধু অভিনয় করতে জানেন। এছাড়া তিনি এই বলেন যে তিনি লতা বা আশা বা ব্রততী নন যে গান গেয়ে দেবেন বলা মাত্রই। সেইসময় এক উত্তেজিত অনুরাগী রবীন্দ্রসঙ্গীত গাওয়ার আবদার রাখেন। ইন্দ্রানী তাকে স্টেজে তুলে আনেন এবং তার বয়স জানতে চান, তাকে ভাই বলে সম্বোধন করেন এবং বলেন একসঙ্গে রবীন্দ্রসঙ্গীত গাইবো। সেই অনুরাগী লজ্জা পেলেও ইন্দ্রানী জোর করে তার হাতে মাইক ধরিয়ে বলেন আমার সঙ্গে গলা মেলান।

Advertisements

এবার শুরু রবীন্দ্রসঙ্গীত। ইন্দ্রানী গাইছেন – ‘ধন ধান্য পুষ্প ভরা’। ‘শ্বেত পাথরের থালা’, ‘দহন’ করা জনপ্রিয় অভিনেত্রী সেদিন গেয়ে ওঠেন রবীন্দ্র সংগীত – ‘ধন ধান্য পুষ্প ভরা’। প্রসঙ্গত, আমাদের বাংলা সাহিত্যের পরিধি ব্যাপক। আমরা নিজেরা অনেক লেখক-লেখিকার নাম, গানের নাম, কবিতার লাইন গুলিয়ে ফেলি, কিন্তু, কিছু গান কবিতা এতটাই জনপ্রিয় ও আমাদের মজ্জায় মজ্জায় রয়েছে যে সেগুলো আমরা ভুলতে পারিনা চাইলেও। বাংলা মিডিয়াম স্কুলে একটা সময় ‘জন গণ মন’ যেমন প্রার্থনা করা হত, তেমনই স্কুলের স্টুডেন্টরা গেয়ে উঠতো দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের ‘ধন ধান্য পুষ্প ভরা’ বা বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘বন্দেমাতরম’ বা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘আগুনের পরশমনি’। সুতরাং, এই গানের ভুল বা এই গানের স্রষ্টার ভুল উচ্চারণ আমাদের কাছে লজ্জার।

Advertisements

whatsapp logo
Advertisements
Avatar
HoopHaap Digital Media