whatsapp channel

করোনামুক্ত হবে পৃথিবী লক্ষ লক্ষ হাঙরের প্রাণের বিনিময়ে

করোনা অতিমারিতে কার্যত বিপর্যস্ত গোটা বিশ্ব। বেশ কয়েকটি দেশ এই মুহূর্তে করোনা ভ্যাকসিন তৈরিতে মনোনিবেশ করেছে। অনেক জায়গায় ভ্যাকসিনের ট্রায়ালও শুরু হয়ে গিয়েছে। তবে এখনও বাজারে কোনও করোনা ভ্যাকসিন আসেনি।…

Avatar

HoopHaap Digital Media

করোনা অতিমারিতে কার্যত বিপর্যস্ত গোটা বিশ্ব। বেশ কয়েকটি দেশ এই মুহূর্তে করোনা ভ্যাকসিন তৈরিতে মনোনিবেশ করেছে। অনেক জায়গায় ভ্যাকসিনের ট্রায়ালও শুরু হয়ে গিয়েছে। তবে এখনও বাজারে কোনও করোনা ভ্যাকসিন আসেনি। কবে বাজারে ভ্যাকসিন আসবে? কবে বিশ্ব থেকে করোনা নামক এই ভাইরাস নির্মূল হবে? এই প্রশ্নই সকলের মনে ঘুরছে। এমন সময় সামনে এসেছে এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। জানা গিয়েছে, করোনা ভাইরাসকে বিশ্বের মাটি থেকে নির্মূল করতে গেলে মরতে হবে পাঁচ লক্ষ হাঙরকে।

কিন্তু কেন মানুষের প্রাণ বাঁচাতে হাঙরের প্রাণের বলি দিতে হবে? এই প্রশ্ন তুলেছে সামুদ্রিক প্রাণী রক্ষাকারী সংগঠন? জানা গিয়েছে, করোনা ভ্যাকসিন তৈরি করতে দরকার হয় ‘অ্যাজভ্যান্ট’। এটি একটি ফার্মাকোলজিক্যাল এজেন্ট যা ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়তে সক্ষম। আর এই উপাদানটি পাওয়া যায় হাঙরের লিভার থেকে। তাই বিশ্বব্যাপী মানুষের শরীর থেকে করোনাভাইরাসকে নির্মূল করার জন্য হাঙরের লিভার থেকে এই তেলটি নিতে হবে। যদিও এই তেল অন্যান্য সামুদ্রিক মাছের শরীরেও পাওয়া যায়। তবুও হাঙরকেই বিশেষভাবে গুরুত্ব দিচ্ছেন বিজ্ঞানীরা।

তবে এই তেল গাছ থেকে পাওয়া যায়। তাহলে হাঙরকে কেন বাঁচলেন বিজ্ঞানীরা? এই প্রশ্ন তুলছে সামুদ্রিক প্রাণী রক্ষাকারী সংগঠনগুলি। তাই গাছ থেকে এই তেল নিয়ে টিকা বানানোর কাজ চালাতে বলেছেন তারা। এখনও পর্যন্ত কোনও সামুদ্রিক প্রাণী রক্ষাকারী সংগঠন হাঙরের বিনিময়ে মানুষের প্রাণ বাঁচানোর সবুজ সঙ্কেত দেয়নি বিজ্ঞানীদের। আগামী দিনে এই ভ্যাকসিন তৈরির কাজ কোন পথে যায়, সেটাই এখন দেখার।

whatsapp logo
Avatar
HoopHaap Digital Media