whatsapp channel
Bengali SerialHoop Plus

Sonamoni Saha: প্যান্ডেলে বসে ছেলে দেখতেন ‘রাধিকা’, পুজোর প্রেম নিয়ে মুখ খুললেন সোনামণি

পুজোর রেশের সাথে মিশে থাকে পুজোর প্রেম। অষ্টমীর সকালে অঞ্জলির সময় মন্ডপের ভিড়ে দুই চোখ খুঁজে বেড়ায় বিশেষ কোনো মানুষকে। কখনও হাতের আঙুলে ছোঁয়া লেগে হয় শিহরণ। মনে হয়, সত্যিই তো যুগল তৈরি হয় কোনো অজানা জগতে, ঐশ্বরিক ইচ্ছায়। পুজোয় প্রেম নিয়ে ইদানিং অনেকেই অকপট। সোনামণি সাহা (Sonamoni Saha)-ই বা বাদ যান কেন?

বিবাহ বিচ্ছেদ কবেই হয়ে গিয়েছে সোনামণির। সহ-শিল্পীর সাথে তাঁকে ঘিরে ছড়িয়ে পড়েছে সম্পর্কের গুঞ্জন। তবে সোনামণি এইসব রটনায় অভ্যস্ত। ইদানিং তিনি ট্রোলারদের পাত্তা দেন না। আদতে মালদহের মেয়ে সোনামণি ছোটবেলায় পুজোতে যথেষ্ট আনন্দ করতেন। দশমীর দিন একা লাগত, কেঁদে ফেলতেন। কিন্তু গত কয়েক বছর ধরে কেরিয়ারের চাপে পুজোর দিনগুলিও আর পাঁচটা দিনের মতো হয়ে গিয়েছে। ছয়-সাত বছর আগেও বন্ধুদের সাথে মন্ডপে গিয়ে বসতেন সোনামণি। বিভিন্ন স্থান থেকে ছেলে-মেয়েরা প্রতিমা দর্শনে আসতেন। সোনামণিদের মূল আগ্রহ ছিল ছেলেদের ঘিরে। তাঁরা কি পরেছেন, লক্ষ্য করতেন সোনামণি ও তাঁর বান্ধবীরা। যাঁদের লক্ষ্য করা হচ্ছে, তাঁরাও কিন্তু প্রায় রোজই মন্ডপে আসতেন।

তবে ইদানিং পুজোর প্ল্যান করেন না সোনামণি। কোনো দিন অনুষ্ঠান থাকলে। অনুষ্ঠান না থাকলে কলকাতার বাড়িতেই থাকেন তিনি। মালদহ যাওয়ার সুযোগ ঘটে না। তবে বাইরে না বেরোলেও পুজো উপলক্ষ্যে প্রচুর পোশাক কেনেন সোনামণি। দু-তিন মাস আগেই তাঁর বেশ কয়েকটি শাড়ি হয়ে গিয়েছে বলে জানালেন তিনি। বানিয়ে ফেলেছেন ব্লাউজ। গয়নাও কিনে ফেলেছেন। তবে এখনও বুঝতে পারছেন না, শাড়ি পরে যাবেন কোথায়!

তবে পুজোতে স্ট্রিট ফুড মাস্ট। সোনামণি খেতে ভালোবাসেন পাপড়ি চাট, ভেলপুরি, ঝালমুড়ি। ফুচকাটা খুব একটা খান না, কালে-ভদ্রে। আপাতত পুজোর দিনগুলি এভাবেই কাটাতে চান সোনামণি।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Sonamoni (@its_sona.real)

whatsapp logo