whatsapp channel

Ditipriya Roy: পুজোর আগেই প্রেমিকের জন্য কড়া বার্তা ‘রাণীমা’ দিতিপ্রিয়ার

বাংলায় পুজো মানেই প্রেম আর প্রেম মানেই পুজো। হতেই পারে সেটি দুর্গা কিংবা সরস্বতী পুজো। কোনো না কোনো পুজোতে কেউ না কেউ তার মনের মানুষের হাত ধরেছেই ধরেছে। কেউ কেউ…

Avatar

HoopHaap Digital Media

বাংলায় পুজো মানেই প্রেম আর প্রেম মানেই পুজো। হতেই পারে সেটি দুর্গা কিংবা সরস্বতী পুজো। কোনো না কোনো পুজোতে কেউ না কেউ তার মনের মানুষের হাত ধরেছেই ধরেছে। কেউ কেউ বিয়েও করে নেয়। তবে, আজকের প্রেম প্রসঙ্গে থাকছেন ছোটপর্দার রানীমা।যদিও তিনি এখন শুধু রানীমা নন, একের পর এক বহু বাংলা ও হিন্দি প্রজেক্টে কাজ করেছেন। তাই তার পরিচিতি, নাম সবই ক্ষণে ক্ষণে পাল্টেছে। কিন্তু, আজও তিনি সেই ছোটপর্দার জনপ্রিয় রানী রাসমণি।

বোঝাই যাচ্ছে কে সে? তিনি হলেন ওয়ান অ্যান্ড ওনলি দিতিপ্রিয়া রায়। ভীষণ ব্যস্ত তিনি। হাতে তার একের পর এক কাজ। কখনো বলিউড তো কখনো বাংলা তো কখনো ওয়েব সিরিজ, একের পর এক প্রজেক্টে মন দিয়ে কাজ করে চলেছেন। কিন্তু, ৩৬৫ দিনের মধ্যে পুজোর সময়টা এক্কেবারে পাড়ার মেয়ে হয়েই কাটান।

থিম পুজো তার বিশেষ পছন্দ নয়, বরং পাড়ার ক্লাবের সনাতনী দুর্গা পুজো বেশি কাছে টানে তাকে। সেই জন্যে প্রতিবছরের মত এই বছরেও পাড়ার ক্লাবে সময় কাটাবেন অভিনেত্রী দিতিপ্রিয়া।

তাই এই বছরেও পুজোর প্ল্যানে রয়েছে সেই পাড়ার ঠাকুর। অভিনেত্রীর কথা অনুযায়ী ঠাকুর আনা থেকে বিসর্জন অবধি দায়িত্ব থাকে তার। সেইজন্য পুজোর কটা দিন পাড়ার প্যান্ডেলে সবসময় থাকেন অভিনেত্রী। এমনকি পুজোয় ওই কটা দিন ঘরেও খান না। পুজোর প্রসাদ, খিচুড়ি দিয়েই চালিয়ে দেন। সাথে থাকে রাত জাগা ,দেদার আড্ডা, গিটার বাজিয়ে গান আরো কত কিছু। তাহলে প্রেম? পুজোর প্রেম কোথায়? এই ব্যাপারে অভিনেত্রীর স্পষ্ট জবাব এই যে পুজো মানে পরিবার ও পাড়ার সকলের সঙ্গে বসে জমিয়ে আড্ডা।

পুজোর প্রেম মানে অভিনেত্রী পরিবারের প্রতি এবং বন্ধুবান্ধবদের প্রতি ভালবাসাই শেষ কথা বলে ভাবেন। অবশ্য, শেষ পর্যন্ত এও বলেছেন যে আজ অবধি তার জীবনে প্রেম আসেনি। তবে, প্রেম এলেও তাকে এখানেই আড্ডা দিতে আসতে হবে। আর না এলে? যাও চলে যাও তবে। (সম্প্রতি এক সংবাদমাধ্যমের সাক্ষাৎকারে দিতিপ্রিয়া পুজো ও পুজোর প্রেম নিয়ে বলেছেন)।

whatsapp logo
Avatar
HoopHaap Digital Media