whatsapp channel

Kajol: আপনি কি কাঙাল! দরিদ্র শিশুকে ভিক্ষা না দিয়ে সমালোচনার মুখে কাজল

মাত্র কয়েকদিন আগেই মুখার্জী বাড়ির দুর্গাপুজোয় কাজল মুগ্ধ করেছিলেন নেটিজেনদের। ঢাকের তালে তাঁর নাচ, বোন তানিশা (Tanisha Mukherjee), তুতো বোন শর্বরী মুখার্জী (Sharbari Mukherjee) ও রানী মুখার্জী (Rani Mukherjee)-র সাথে…

Avatar

Nilanjana Pande

Advertisements
Advertisements

মাত্র কয়েকদিন আগেই মুখার্জী বাড়ির দুর্গাপুজোয় কাজল মুগ্ধ করেছিলেন নেটিজেনদের। ঢাকের তালে তাঁর নাচ, বোন তানিশা (Tanisha Mukherjee), তুতো বোন শর্বরী মুখার্জী (Sharbari Mukherjee) ও রানী মুখার্জী (Rani Mukherjee)-র সাথে তাঁর রসায়ন সকলের ভালো লেগেছিল। কিন্তু সম্প্রতি আবারও নেটিজেনদের একাংশের ট্রোলের সম্মুখীন হলেন কাজল (Kajol)। কারণ অবশ্যই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিও।

Advertisements

নেটিজেনদের একাংশ কাজলের পূর্বে ভাইরাল হওয়া ভিডিও দেখে তাঁকে ‘অহঙ্কারী’ তকমা ইতিমধ্যেই দিয়ে ফেলেছেন। তার উপর কফিনে আরও একটি পেরেক পুঁতল সাম্প্রতিক কালে ভাইরাল হওয়া আরও একটি ভিডিও। ওই ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, শপিং মল থেকে ব্যাগ হাতে বেরোচ্ছেন কাজল। সেই সময় এক শিশুকন্যা তাঁর কাছে কিছু টাকা ভিক্ষা চায়। কিন্তু কাজল তাকে পাত্তা না দিয়ে তাড়াতাড়ি হেঁটে গাড়িতে উঠে পড়েন। এরপর বাচ্চা মেয়েটি কাজলের পিছন পিছন গিয়ে তাঁর গাড়ির কাচে টোকা মারলে কাজল তার হাতে কিছু টাকা দেন। কিন্তু সেখানে উপস্থিত হয় একটি ছোট ছেলে। কাজল তার মুখের উপর গাড়ির দরজা বন্ধ করে হাত নেড়ে চলে যান।

Advertisements

এই ভিডিও ভাইরাল হতেই নেটিজেনদের একাংশ কাজলকে কটাক্ষ করে লিখেছেন, একটি বাচ্চা ছেলেকে ভিক্ষা হিসাবে পঞ্চাশ টাকাও দিলেন না কাজল। তাঁর টাকার অভাব দেখা দিয়েছে? একজন লিখেছেন, ঈশ্বর কাজলের মতো সেলিব্রিটিদের এত অর্থ দিয়েছেন, তাঁরা তা দিয়ে গরীব শিশুদের সাহায্য করতে পারেন! অনেকে কাজলকে ‘কাঙাল’ বলেও কটুক্তি করেছেন।

Advertisements

কিন্তু অপরদিকে নেটিজেনদের আরও এক অংশ লিখেছেন, বাচ্চাদের ভিক্ষা দিলে কাজ করে অর্থ উপার্জনের ইচ্ছা থাকে না তাদের। বরং অর্থ ভিক্ষা না দিয়ে তাদের খাবার কিনে দেওয়ার পক্ষে সওয়াল করেছেন অনেকে। যাঁরা শিশুদের অর্থ ভিক্ষা দিতে বলছেন, তাঁরা কি একবারও ভেবে দেখেছেন, এই অর্থ কোথায় যায়? শিশুগুলির পরিণতি কি হয়? অধিকাংশ শিশুকে নির্যাতন করা হয় ভিক্ষার জন্য। এই নির্যাতনের নেপথ্যে কিন্তু থাকেন তাদের পরিবারের সদস্যরাই। শিশুদের মাধ্যমে ভিক্ষালব্ধ অর্থ নেশা করে উড়িয়ে দেন তারা। এর মধ্যেই সামান্য কিছু অর্থে চলে সংসার। একসময় এই অর্থ হয়ে দাঁড়ায় অনর্থের মূল। শিশুগুলিও ক্রমশ নেশার কবলে পড়ে হারিয়ে যায় অন্ধকারে।

Advertisements

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Viral Bhayani (@viralbhayani)

whatsapp logo
Advertisements