whatsapp channel

রুদ্রাক্ষ ধারণ করার আগে এই বিশেষ নিয়মটি না মানলে ঘটতে পারে চরম বিপদ!

রুদ্রাক্ষ অনেকেই ধারণ করেন রুদ্রাক্ষের ক্ষমতা সম্পর্কেও আমাদের অনেকেরই হয়তো জানা কিন্তু যেটা হয়ত বেশিরভাগ মানুষের কাছেই অজানা তা হলো রুদ্রাক্ষ পুজো না করে রুদ্রাক্ষ ধারণ করা যায় না। তাই…

Avatar

HoopHaap Digital Media

রুদ্রাক্ষ অনেকেই ধারণ করেন রুদ্রাক্ষের ক্ষমতা সম্পর্কেও আমাদের অনেকেরই হয়তো জানা কিন্তু যেটা হয়ত বেশিরভাগ মানুষের কাছেই অজানা তা হলো রুদ্রাক্ষ পুজো না করে রুদ্রাক্ষ ধারণ করা যায় না। তাই রুদ্রাক্ষ কিভাবে পুজো করবেন তা জেনে নিন-

প্রথমত, ঠাকুর ঘরে প্রথমে প্রবেশ করে পূর্ব বা উত্তর-পূর্ব দিকে মুখ করে বসে পড়তে হবে। কাঁচা হলুদ, গঙ্গাজল এবং চন্দন দিয়ে খুব সুন্দর একটি মিশ্রন বানিয়ে রুদ্রাক্ষের গায়ে লাগিয়ে সেটিকে ভালো করে পরিষ্কার করে নিয়ে কোন ঠাকুরের ছবির সামনে রাখতে হবে। বিশেষত দেবাদিদেব শিবের সামনে রাখাই ভালো। কারণ মনে করা হয়, মহাদেব এর চোখের জল থেকেই নাকি রুদ্রাক্ষের জন্ম হয়েছিল। রুদ্রাক্ষের সামনে ধূপধুনো জ্বেলে তার সামনে বলতে হবে ‘ওম নমঃ শিবায়’। রুদ্রাক্ষ মূলত ১৪ রকমের হয়ে থাকে।

এক মুখী রুদ্রাক্ষের পুজো করার জন্য বলতে হবে ‘ওম হ্রিম নমহ’। দু মুখী রুদ্রাক্ষের জন্য বলতে হবে ‘ওম নমো’। তিন মুখী রুদ্রাক্ষের জন্য বলতে হবে ‘ওম ক্লিম নমহ’। চারমুখী রুদ্রাক্ষের পুজো করার সময় বলতে হবে ‘ওম হ্রিম নমহ’। পঞ্চমুখী রুদ্রাক্ষের শরীরে প্রাণ প্রতিষ্ঠার জন্য বলতে হবে ওই একই মন্ত্র। ছয়মুখী রুদ্রাক্ষের জন্য বলতে হবে ‘ওম হ্রিম হ্রোম নমহ’। সাতমুখী রুদ্রাক্ষের পুজো করার সময় বলতে হবে ‘ওম হ্রোম নমহ’। আটমুখী রুদ্রাক্ষের পুজো করার সময় ওই একই মন্ত্র বলতে হবে। নয়মুখী রুদ্রাক্ষ প্রতিষ্ঠা করতে গেলে বলতে হবে ‘ওম হ্রিম হ্রোম নমহ’ বলতে হবে। দশমুখী রুদ্রাক্ষের জন্য বলুন ‘ওম হ্রিম নমহ’। এগারোমুখী রুদ্রাক্ষের জন্য বলুন ‘ওম হ্রিম হ্রোম নমহ’। বারো মুখী রুদ্রাক্ষের পুজো করতে গেলে বলুন ‘ওম ক্রোম ক্রোসমরউম নমহ’, তেরো মুখী রুদ্রাক্ষের জন্য বলুন ‘ওম হ্রিম নমহ’। চোদ্দমুখী রুদ্রাক্ষের জন্য বলুন ‘ওম নমহ’।

whatsapp logo
Avatar
HoopHaap Digital Media