Hoop Story

বিশ্বের বাইরেও রয়েছে প্রাণের অস্তিত্ব, এলিয়েনদের উপস্থিতির দৃঢ় বিশ্বাস বিজ্ঞানীদের

এ বিশ্বের বাইরেও রয়েছে অন্য একটা বিশ্ব। আর সেখানে খুঁজে পাওয়া গেছে বহির্জাগতিক প্রাণ। তবে এর কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। কিন্তু বিজ্ঞানীরা মন থেকে বিশ্বাস করেন এই জগতের বাইরেও প্রাণের অস্তিত্ব রয়েছে। পৃথিবীতে প্রাণের উৎস এর পশ্চাতে অনেকখানি ভূমিকা পালন করছে সূর্য। ধারণা করা হয় মহাকাশে আমাদের সূর্যের মতো আরো অনেক নক্ষত্র রয়েছে। আমাদের সৌরজগৎ যেমন সূর্যকে কেন্দ্র করে তৈরি হয়েছে, তেমন সেই একেকটি সূর্যের মতন নক্ষত্রেরও একেকটি সৌরজগৎ থাকতেই পারে।

বহির্জগতের প্রাণ সম্পর্কে গবেষকরা ক্রমশ খুঁজে চলেছেন, আর তাদের নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়ে যাচ্ছেন। অনেকেই এমনটা দাবি করেছেন যে, পৃথিবীতে নাকি নিয়মিত যাতায়াত করেন এই ভিনগ্রহের প্রাণীরা। তবে এর পিছনে প্রমাণ খুঁজতে গিয়ে ঐতিহাসিকদের প্রমাণের ওপরে নির্ভর করতে হয়। এ প্রসঙ্গে সাড়া জাগানো ব্যক্তিত্ব হলেন এরিক ভন দানিকেন। তিনি এ বিষয়ে অসাধারণ একটি দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি বিভিন্ন দেশ ঘুরে ঘুরে প্রাচীন পান্ডুলিপি আর দেওয়াল চিত্র সংগ্রহ করে এলিয়েনদের খোঁজ খবর জোগাড় করেছেন। যদিও তার এই মতামতকে অনেকেই গুরুত্ব দেননি।

আমাদের সৌরজগতে পৃথিবীর পরেই রয়েছে মঙ্গল গ্রহ। তাই এই মঙ্গল গ্রহেও প্রাণের অস্তিত্ব থাকার উপযুক্ত পরিবেশ থাকতেই পারে, এমনটাই ধারণা বিজ্ঞানীদের। মঙ্গলের আবহাওয়ায় মিথেন পাওয়া গেছে। ২০০৮ সালে একটি গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে, মঙ্গলের মাটির নিচে জল আছে। শুধু মঙ্গলেই নয়, টাইটানেও দীর্ঘদিন থেকে প্রাণের সন্ধান পাবার আশায় দীর্ঘ গবেষণার চালাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। টাইটানের মধ্যে থাকা হাইড্রোজেন গ্যাস ক্রমশ ফুরিয়ে আসছে। এর থেকে প্রমাণিত হচ্ছে, এখানকার প্রাণীদের শ্বাস নেওয়ার জন্য হাইড্রোজেন গ্যাস ক্রমশ ফুরিয়ে যাচ্ছে। এখানকার প্রাণীরা অক্সিজেন নয়, হাইড্রোজেন নিয়ে বেঁচে থাকে।

whatsapp logo