whatsapp channel

আজও একাই একশো, অভিনয় থেকে রাজনীতি সব মঞ্চেই সেরা বাংলার ‘ধন্যি মেয়ে’ জয়া

তিয়াত্তর এর বুকে পা রেখে এখনও দাপটের সঙ্গে রাজনৈতিক মঞ্চ কাঁপানোর জন্য ধন্যি মেয়েরই দরকার হয়। এইতো আরব সাগর পার করে কলকাতার বুকে এসেছেন দিদির সঙ্গে পায়ে পা মেলাবেন বলে।…

Avatar

HoopHaap Digital Media

তিয়াত্তর এর বুকে পা রেখে এখনও দাপটের সঙ্গে রাজনৈতিক মঞ্চ কাঁপানোর জন্য ধন্যি মেয়েরই দরকার হয়। এইতো আরব সাগর পার করে কলকাতার বুকে এসেছেন দিদির সঙ্গে পায়ে পা মেলাবেন বলে। কোনো ক্লান্তি নেই, হ্যাঁ আগের থেকে এখন একটু বেশি মেজাজ হারান তিনি, মাঝে মধ্যেই সাংবাদিকদের উপর চড়াও হন, তাতে কি তিনি তো বাঙালি পরিবারেরই মেয়ে। কথা হচ্ছে জয়া বচ্চন প্রসঙ্গে। আজ তার জন্মদিন।

বাঙালি পরিবারের মেয়ে জয়া বিশিষ্ট সাংবাদিক ও লেখক তরুণ কুমার ভাদুড়ীর মেয়ে। মধ্য প্রদেশের জবলপুরে জন্ম ও ভোপালে পড়াশোনা তাঁর।  মাত্র ১৫ বছর বয়সে সত্যজিৎ রায়ের ‘মহানগর’ ছবির মাধ্যমে অভিনয় জগতে পা রেখেছিলেন জয়া। সালটা ছিল ১৯৬৩।

বাংলার বুকেই তার অভিনয় জীবনের কেরিয়ার শুরু। কখনো তিনি ‘ধন্যি মেয়ে’ ছবিতে মনসা চরিত্রে নিজের অভিনয়ের দক্ষতায় দর্শকদের মন জয় করেছিলেন, তো কখনো ঋষিকেশ  মুখোপাধ্যায়ের ‘গুড্ডি’ ছবিতে।

১৯৭৩ সালের ৩ জুন বলিউড শাহেনশাহ অমিতাভ বচ্চনের সঙ্গে বিয়ে করেন জয়া। একের পর এক হিট সিনেমা জুটি হয়ে পরিবেশন করেছেন। দিয়েছেন জঞ্জির (১৯৭৩), অভিমান (১৯৭৩), চুপকে চুপকে (১৯৭৫), মিলি (১৯৭৫) ও শোলে (১৯৭৫)। অবশ্য, ১৯৮১ সালে সিলসিলা চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পর তিনি অভিনয় থেকে দীর্ঘ বিরতি নেন। এরপর ফেরেন ফিজা, কভি খুশি কভি গম, কাল হো না হো চলচ্চিত্রের মাধ্যমে।

এখন তিনি স্ত্রী, মা, শাশুড়ি ও ঠাকুমা। এখনও রাজনৈতিক মঞ্চে বহাল। জন্মদিনে শুভেচ্ছার ঢল সোশ্যাল মিডিয়ায়। হ্যাঁ, সোশ্যাল মিডিয়ায় রাত থেকেই উপচে পড়ছে শুভেচ্ছা, যদিও নিজে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামে থাকেন না তবুও চলছে লেখালেখি আর শুভেচ্ছা পর্ব। প্রসঙ্গত, ২০২১ এর নির্বাচনে কলকাতায় এসেছিলেন জয়া বচ্চন। হাওড়ার (Howrah) বিধানসভা কেন্দ্রগুলিতে তৃণমূলের হয়ে প্রচারে ব্যস্ত ছিলেন সমাজবাদী পার্টির নেত্রী-সাংসদ জয়া বচ্চন।

whatsapp logo
Avatar
HoopHaap Digital Media