স্কুল ও উচ্চশিক্ষা মন্ত্রী, পশ্চিমবঙ্গ সরকার’ এই হল ব্রাত্য বসুর আখ্যা। মন্ত্রীর কাছে ক্ষোভ উগড়ে দিলেন অভিনেত্রী সুদীপ্তা চক্রবর্তী। কিন্তু, কেন? ইন্ডাস্ট্রিতে থেকে, কাজ করেও কেন কুমিরের সঙ্গে লড়াই? যেখানে বেশিরভাগ ইন্ডাস্ট্রির শিল্পী একটি নির্দিষ্ট দলের। তাহলে কি সুদীপ্তা নির্ভয়া? চলুন জানি সুদীপ্তা কী লিখলেন এবং কেন লিখলেন, কি বা তার দাবি।
সাধারণ মানুষের অধিকাংশের বক্তব্য ও চিন্তাভাবনা এই যে সরকারি স্কুলে নয়, ওখানে পড়াশুনো হয় না। ইংলিশ মিডিয়াম বা কনভেন্ট বা রামকৃষ্ণ মিশন হল আদর্শ জায়গা। হতেই পারে এখানে পড়াশুনো ঠিকঠাক হয়, তাই বলে সরকারি স্কুলের এমন বদনাম। না আছে স্কুলের গ্ল্যামার না শিক্ষা ব্যবস্থার। এখনও বহু সরকারি স্কুলের বেহাল অবস্থা, যেন মনে হয় ম্যালেরিয়া জ্বরে ভুগছে। অথচ, সরকারি বেতন কিন্তু বেশ মোটা, চাইলেই মালদ্বীপ বা উড়োজাহাজ করে এদিক ওদিক যাওয়া যায়। অথচ, স্কুল দিনের পর দিন বন্ধ।
আমাদের দেশ গ্রীষ্ম প্রধান, তাই গরমের ছুটি দিতে হয়। তাইবলে দেড় মাস?? অনেকেই এই দেড় মাস নিয়ে বিরক্ত। কিন্তু, অনেকেই মুখে কুলুপ এঁটেছেন নানা কারণে। কিন্তু, মুখ খুললেন অভিনেত্রী সুদীপ্তা। তার ফেসবুক পোস্টে লেখাটি যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ এবং যুক্তিযুক্ত। কী লিখলেন? পড়েই দেখুন।
কোথায় গরম? তাপপ্রবাহ চলে গিয়েছে। যারা পড়াশুনো করতে চায় তাদের কি হবে যদি এতদিন ছুটি থাকে স্কুল? করোনা র জন্য প্রায় দু’বছর স্কুলগুলো বন্ধ ছিল, অনলাইনে পড়াশুনো করছে, এখনও কেনো? বাচ্চারা স্কুলে যেতে চায়, খেলতে চায়, পড়তে চায়। যদি গরমের ছুটি এত দীর্ঘ হয় তবে পড়াশুনো হবে কি ভাবে? শিশুরা যথেষ্ট কষ্ট পেয়েছে! তারা জীবনকে যথেষ্ট মিস করেছে! কেন হঠাৎ এই অনলাইন অফলাইন গেমটি আবার শুরু হল??এই নির্দেশনা কিসের জন্য??