Bengali SerialHoop Plus

Annwesha Hazra: বিশ্বকাপে কে জিতবে? প্রিয় দল বেছে নিলেন উর্মি

জি-বাংলার পর্দায় শেষ হয়েছে ‘এই পথ যদি না শেষ হয়’ ধারাবাহিকের সম্প্রচার। পুরাতনের জায়গায় এসেছে। কিন্তু তাই বলে কি পুরাতনদের ভুলে যেতে হয়? মোটেই না। আর বাঙালি তো ‘নস্টালজিয়া’য় দিনযাপন করতেই ভালোবাসে। তাই ধারাবাহিকের ইতি ঘটলেও এখনো একইভাবে জনপ্রিয় উর্মি, ওরফে অন্বেষা হাজরা (Annwesha Hazra)।

সম্প্রতি টেলি-পর্দার এই অভিনেত্রীকে দেখা গেছে নতুন একটি কাজ করতে। আর সেটি হল ‘র‍্যাপিড ফায়ার’ প্রশ্নের উত্তর। তবে একটু অন্যভাবে। না না কোনো মঞ্চে নয়, নিজের ছাদে দাঁড়িয়েই জীবনের কিছু খুচরো ‘সিক্রেট’ অনুরাগীদের সঙ্গে ভাগ করে নিলেন অভিনেত্রী অন্বেষা হাজরা। একটি ভিডিওতে মিলেছে তার প্রমান। ভিডিওর শুরুতেই প্রশ্ন ছিল, কোন লুক তার বেশি পছন্দের, ইন্ডিয়ান নাকি ওয়েস্টার্ন? এর উত্তরে উর্মি বেছে নিলেন ইন্ডিয়ান লুককেই। একইভাবে খাবারের ক্ষেত্রে রসগোল্লা বা পরোটা নয়, পান্তুয়া এবং লুচিকেই বেছে নিলেন তিনি। ফুটবলে তার ফেভারিট দল পর্তুগাল। অভিনেত্রী এও জানালেন যে, স্কুল লাইফে তিনি ছিলেন ‘ব্যাকবেঞ্চার’। ঘোরাফেরার ক্ষেত্রে পাহাড়ের থেকে সমুদ্রই তার প্রিয়। সাধারণ জীবনে যে তিনি পড়াকু নন, তা বুঝিয়ে দিলেন মোবাইলকে বেছে। এছাড়াও থিয়েটারের থেকে মুভি বেশি ‘ফেভারিট’ অন্বেষার। ভক্তদের সঙ্গে সেলফি নয়, ভক্তদের অটোগ্রাফ দিতেই বেশি পছন্দ করেন অভিনেত্রী। বাইকের থেকে গাড়ি বেশি পছন্দের তার।

জি-বাংলার এই পোস্টে বয়ে গেছে অন্বেষা ভক্তদের মন্তব্যের বন্যা। কেউ লিখেছেন, ‘মিষ্টিটা ছাড়া সবগুলো আমার সাথে মিলে গেছে’; একজন লিখেছেন, ‘যাই হোক না কেন আপনি আমার প্রিয়’; কেউ আবার অভিনেত্রীকে ধারাবাহিকে ফেরার অনুরোধ করে বলেছেন, ‘তাড়াতাড়ি ফিরুন। মিস করছি খুব’।

প্রসঙ্গত, ইতিমধ্যেই বেশ অনেকগুলি ধারাবাহিকে অভিনয় করে ফেলেছেন অভিনেত্রী অন্বেষা হাজরা। ঊর্মির চরিত্রে সাবলীল অভিনয় অনেকেরই প্রিয়। তবে এই উর্মির যাত্রা শেষ হল সম্প্রতি। এর পর আবার কী ভাবে তিনি ধরা দেন, তা তো সময় বলবে।

whatsapp logo

Debaprasad Mukherjee

Hoophaap-এর সম্পাদক দেবপ্রসাদ বিগত কয়েক বছর যাবৎ সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত। ডিজিটাল মিডিয়ার হাত ধরেই সাংবাদিকতায় হাতেখড়ি। রাজনীতি, বিনোদন, খেলাধুলা, লাইফস্টাইল, প্রযুক্তি প্রভৃতি সব ধরণের খবরের উপস্থাপনার কাজে যথেষ্ট সাবলীল। নিউজ ডেস্ক ছাড়াও রয়েছে ভিডিও এডিটিং এবং ক্যামেরার পিছনে বিচিত্র অভিজ্ঞতা