স্টাইলিশ হ্যান্ডলুম শাড়ির এক ডজন ইউনিক ডিজাইন
অল্প বয়সী কিংবা একটু বেশি বয়সী সকলের জন্যই প্রযোজ্য হ্যান্ডলুম শাড়ি। যারা বেশি ভারি শাড়ি পরতে চান না তারা সহজেই ক্যারি করতে পারেন এই শাড়ি। অল্পবয়সীরা কালারফুল হ্যান্ডলুম শাড়ি চয়েজ করতে পারে। হ্যান্ডলুম শাড়ির সঙ্গে চলতে পারে কাঠের বা মাটির গয়না। সাথে জুটের ফ্যাশনেবল ব্যাগ।
ষষ্ঠী কিংবা সপ্তমীর বিকেল এই আপনি বেছে নিন হ্যান্ডলুম শাড়িকে। অষ্টমী সন্ধ্যেতে যেহেতু একটু ট্রাডিশনাল সাজগোজ হয় তাই ষষ্ঠী, সপ্তমী আপাতত হ্যান্ডলুম শাড়ির জন্য উপযুক্ত হবে। তবে যাদের পুজো মোটামুটি চতুর্থী থেকে শুরু হয়ে যায় তারা প্রথম দিনের পূজোর শাড়ি হিসাবেও হ্যান্ডলুমকে বেছে নিতে পারেন।
তবে সকালে হ্যান্ডলুম পরা সাজগোজ, রাতে হ্যান্ডলুম পরা সাজগোজ একটু অন্যরকম হয়। যদি সকালবেলা হ্যান্ডলুম পড়ার চিন্তাভাবনা থাকে তাহলে হালকা রঙের শাড়ি বেছে নিন। সে ক্ষেত্রে ব্লাউজটা একটু কালারফুল পড়ুন। রাতের দিকে হলে একটু কালারফুল শাড়ি পরুন। গরম থাক কিংবা বৃষ্টি থাক যেকোনো সময় হ্যান্ডলুম শাড়ি বেশ কমফোর্টেবল।
সাধারণত ভারতের অর্থনৈতিক বিকাশের জন্যই এই শাড়ি উৎপাদন করা হয়। একটি শাড়ির কাজ শেষ হতে দুই – তিন দিনের মতো সময় লাগে। এই তাঁতের শাড়ি প্রায় সময় দড়ি, কাঠের খুঁটি দিয়ে তৈরি শাটল পিট তাঁতে বোনা হয়।