whatsapp channel

Bollywood: পকেটমারি কান্ডের পর গোয়ার মধুচক্রে জড়িত আরেক বলিউড অভিনেত্রী

আলোর নিচে থাকে বারবার অন্ধকারের প্রমাণ মেলে। বিনোদন জগতের সঙ্গে আবারও মিলল মধুচক্রের যোগাযোগের প্রমাণ। গোয়া পুলিশ এবার পর্দা ফাঁস করল একটি হাই প্রোফাইল মধুচক্রের। এই মধুচক্রের জাল থেকে মুম্বইয়ের…

Avatar

HoopHaap Digital Media

আলোর নিচে থাকে বারবার অন্ধকারের প্রমাণ মেলে। বিনোদন জগতের সঙ্গে আবারও মিলল মধুচক্রের যোগাযোগের প্রমাণ। গোয়া পুলিশ এবার পর্দা ফাঁস করল একটি হাই প্রোফাইল মধুচক্রের। এই মধুচক্রের জাল থেকে মুম্বইয়ের এক টেলিভিশন অভিনেত্রী সহ মোট তিন জনকে উদ্ধার করা হয়েছে।

গোয়ার পানাজিতে এই মধুচক্রের পিছনে ছিলেন হায়দ্রাবাদের ছাব্বিশ বছর বয়সী এক যুবক। তাঁর নাম হাফিজ সঈদ বিলাল (Hafiz Saeed Bilal)। পুলিশের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, তাঁদের টহলদারির সময় খবর আসে, পানাজির একটি হোটেলে এই মধুচক্রটি চলছে। দ্রুত তাঁরা খদ্দের সেজে হাফিজের সাথে যোগাযোগ করেন। হাফিজ পঞ্চাশ হাজার টাকার বিনিময়ে সাংগোলদার একটি অভিজাত হোটেলে তিন জন মহিলাকে পাঠিয়ে দেওয়ার কথা বলেন। এরপর সেই হোটেল থেকেই হাফিজকে গ্রেফতার করা হয়। তিন জন মহিলাকে উদ্ধার করে গোয়া পুলিশ। এই মহিলাদের প্রত্যেকের বয়স ত্রিশ থেকে চল্লিশ বছরের মধ্যে।

হাফিজকে জিজ্ঞাসাবাদ করে জানা গিয়েছে, গোয়ার পানাজির অভিজাত হোটেলগুলিতে চাহিদা অনুযায়ী এই মহিলাদের পাঠানো হত। এঁদের মধ্যে একজন পেশায় মুম্বইয়ের টেলিভিশন অভিনেত্রী। বিভিন্ন সিরিয়ালে তাঁকে অভিনয় করতে দেখা গিয়েছে। তিনি মুম্বইয়ের ভিরার অঞ্চলের বাসিন্দা। বাকি দুই মহিলা হায়দ্রাবাদ ও ঝাড়খণ্ডের বাসিন্দা।

গোয়া ক্রাইম ব্রাঞ্চের তরফে নারী পাচারের জন্য 370 (3), বলপূর্বক নারী পাচারের জন্য 370 (A)(2), অবৈধ যৌনকর্মের মাধ্যমে রোজগারের জন্য সেকশন 4 ধারায় হাফিজের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে।

whatsapp logo
Avatar
HoopHaap Digital Media