এইতো নিজেকে শক্তিশালী বলে লম্বা কথা লিখেলেন সোশ্যাল মিডিয়ায় নুসরত জাহান। নুসরতের পরিস্কার কথা ‘সবাই চায় নারী শক্তিশালী হোক। সেই নারী আপন শক্তিতে নিজের অবস্থান বদলালেই সমাজের চোখে তার পরিচয় বদলে যায়! তার নামের পাশে তখন যোগ হয় ভিন্ন তকমা। তত ক্ষণে সেই নারী নিজের ক্ষমতায় ক্ষমতাশালী। ফলে, যতই তাকে দমিয়ে রাখার চেষ্টা করা হোক, সে কারওর কথাই শুনবে না’! কিন্তু, সাধারণ মানুষ নুসরতের কথায় গলছে না। নুসরতের বিবৃতি না পসন্দ অনুরাগীদের।
একের পর এক মিম, সমালোচনা, কটাক্ষ চলছে। বেশিরভাগ মানুষের অনুমান যশ দাশগুপ্তের সঙ্গে পরকীয়া করছেন নুসরত। যশের জন্যেই নিখিলকে ছাড়া এবং বিয়ে নামক পবিত্র বন্ধনকে সহবাস আখ্যা দেওয়া।সোশ্যাল মিডিয়ায় গর্ভনিরোধ এর বিজ্ঞাপন, অথচ নিজেই পিতৃ পরিচয়হীন সন্তানের জন্ম দেবেন, এই সব মিলিয়ে নুসরত এখন আলোচনার এবং নিন্দার কেন্দ্র বিন্দুতে। তাই তার বলা কোনো কথা সাধারণ মানুষের মনের একটা কণা গলাতে পারছে না।
পরকীয়া প্রসঙ্গে, নুসরত কিছু মাস আগে ব্রাত্য বসুর ‘ডিকশনারি’ সিনেমায় লিড চরিত্রে কাজ করেন। সেখানেও স্বামী ছেড়ে অন্য সম্পর্কে জড়ান। ঠিক একই জিনিস প্রতিফলিত হয়েছে বাস্তবে। ওই সিনেমায় ছিলেন আবীর চট্টোপাধ্যায়। তাই মানুষ মজা করে মিম বানিয়েছে। এখানে আবীরের সংলাপ লিখেছেন, ‘বলুন কী ভাবে আপনার সাহায্য করতে পারি?’,প্রশ্নের উত্তরে নুসরতের সংলাপে লেখা হয়েছে,’আমার বাচ্চার আসল বাবাকে খুঁজে দেবেন ব্যোমকেশ বাবু?’
প্রসঙ্গত, দুদিন আগেই নুসরত তার ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে একটা বাগানের ছবি দেন, চারিদিকে ছোট ছোট আমগাছ আর সবুজ ঘাস। তার দুদিন পর যশ যেই ছবি পোস্ট করেন তাতে করে ব্যকগ্রাউন্ড সেই সবুজ ঘাস। অনেকের ধারণা, বৃষ্টিতে দুজন কোথাও ঘুরতে গেছেন। যদিও এত ঝড়ের পরেও যশ আর আছড়ে পড়েনি।