চাকরির টোপ দিয়ে মেয়েদের সাথে কুকীর্তি অফিসের বসের, দরজা বন্ধ করে দেখুন এই শর্টফিল্ম
কয়েক বছর আগেও কিছু ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড হত বি গ্রেডেড হিন্দি শর্ট ফিল্ম। করোনাকালে শুটিং বন্ধ থাকলেও অস্বাভাবিক ভাবেই বেড়ে গিয়েছিল এই ধরনের শর্ট ফিল্মের সংখ্যা। 2021 সালের 5 ই মার্চ ‘বাবা ফিল্মস’ নামে একটি ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড হয়েছিল হিন্দি শর্ট ফিল্ম ‘কমপ্রোমাইজ’। এই শর্ট ফিল্মটির চিত্রনাট্যকার, পরিচালক ও নায়কের ভূমিকায় ছিলেন কালিম খান (Kalim Khan)। কালিমের বিপরীতে অভিনয় করেছিলেন অর্পিতা (Arpita)। এই শর্ট ফিল্মে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন সৈয়দ মহম্মদ (Syed MH), জয়শ্রী (Jayashree), মহম্মদ ওয়াসিম (Mohammed Wasim)।
শর্ট ফিল্মের শুরুতে দেখা যায়, রমেশ নামে এক যুবক একজন ব্যক্তিকে ফোন করে বলে, সে একজন ক্যান্ডিডেটকে নিয়ে আসছে এবং এর জন্য তাকে যেন বেশি কমিশন দেওয়া হয়। ওই ব্যক্তি বলে, যদি ক্যান্ডিডেটের প্রোফাইল ভালো হয়, তাহলে সে বসকে বলে তার কমিশন বাড়িয়ে দেবে। একসময় রমেশ, রিয়া নামে একটি মেয়েকে ওই ব্যক্তির কাছে নিয়ে আসে। সে বলে, রিয়া কাজের জন্য বাইরে যেতে চায়। রিয়ার কাজের অভিজ্ঞতা নেই শুনে ওই ব্যক্তি তাকে বসিয়ে রেখে নিজের বসের সাথে কথা বলতে যায়। বস, রিয়াকে ভিতরে ডেকে পাঠায়। রিয়াকে বস বলে, রিয়ার পাসপোর্ট না থাকলেও সে তৎকাল পাসপোর্ট বানিয়ে দেবে। কিন্তু ভিসা পাওয়া এত সহজ নয়। তাছাড়া পাসপোর্ট ও ভিসা মিলিয়ে চার-পাঁচ লক্ষ টাকা খরচ হয়। রিয়াকে বস জিজ্ঞাসা করে, সে কি এত টাকা খরচ করতে পারবে! রিয়া জানায়, তার পক্ষে এত টাকা যোগাড় করা সম্ভব নয়।
বস তাকে ওই টাকা দেওয়ার পরিবর্তে রিয়াকে তার সাথে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের প্রস্তাব দেয়। রিয়া প্রথমে রাজি না হলেও বস তাকে বলে, কিছু পেতে গেলে কিছু হারাতে হয়। অর্থের প্রয়োজনে রাজি হয়ে যায় রিয়া। রিয়া বসের সাথে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হয়। এরপর বস তাকে ফোন করবে বলে। অপরদিকে রমেশ আরও একটি নতুন মেয়ের খোঁজ নিয়ে আসে। রমেশ বলে, এই মেয়েটি রিয়ার থেকেও সুন্দরী। এরপর রমেশ মেয়েটিকে অফিসে নিয়ে আসে। তার নাম সোনিয়া। সোনিয়া বাইরে গিয়ে কাজ করতে চায়। তার কাছে পাসপোর্ট রয়েছে। বস তাকে ভিসা বাবদ তিন লক্ষ টাকা দেওয়ার পরিবর্তে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে চায়।
সোনিয়া প্রথমে রাজি না হলেও পরে বাইরের কাজে মোটা মাইনের অঙ্কের কথা শুনে রাজি হয়ে যায়। সে ওই ব্যক্তির সাথে যৌনতায় লিপ্ত হয়। এরপর সোনিয়াকে বস বলে, তার কাছে থাকা পঞ্চাশ হাজার টাকা রিসেপশনে জমা দিয়ে পরের দিন এসে ফ্লাইটের টিকিট ও ভিসা নিয়ে যেতে। সোনিয়া বসের নির্দেশ অনুযায়ী কাজ করলেও পরবর্তী কালে সে ওই ব্যক্তিকে ফোন করলে ফোনটি সুইচড অফ আসে। এমনকি অফিসে গিয়ে সে দেখে, সেখানে তালা ঝুলছে। এই সময় রিয়ার সাথে তার দেখা হয়। তারা বুঝতে পারে, দুইজনেই প্রতারিত হয়েছে।