whatsapp channel

বহুবার এই কাজ করতে বলেছে সরকার, এখনও করে না থাকলে অসুবিধা হতে পারে

কেন্দ্রীয় এবং রাজ্য সরকারের তরফে দেশের সাধারণ মানুষের জন্য বিনামূল্যে রেশন (Ration Card) দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। দারিদ্র্য সীমার নীচে থাকা মানুষদের জন্য সম্পূর্ণ বিনামূল্যে রেশন সামগ্রী দেওয়ার বন্দোবস্ত রয়েছে।…

Nirajana Nag

Nirajana Nag

কেন্দ্রীয় এবং রাজ্য সরকারের তরফে দেশের সাধারণ মানুষের জন্য বিনামূল্যে রেশন (Ration Card) দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। দারিদ্র্য সীমার নীচে থাকা মানুষদের জন্য সম্পূর্ণ বিনামূল্যে রেশন সামগ্রী দেওয়ার বন্দোবস্ত রয়েছে। বিশেষ করে করোনার সময় থেকেই সমস্ত রেশন কার্ড উপভোক্তাদের বিনামূল্যে চাল, আটা সহ সামগ্রী দেওয়া হয়ে আসছে। ঠিকানা বদল করলে রেশন পাওয়ায় হয়ে যায় সমস্যা। অনেক সময়ই ঠিকানা বদল করায় রেশন পাওয়া থেকে বঞ্চিত হয় মানুষ। কিন্তু এই সমস্যারও যে সহজ সমাধান রয়েছে তা অনেকেই জানেন না।

আধার কার্ড থাকলেই দেশের যে কোনো রাজ্য বা শহরে গিয়ে রেশন পেতে পারেন উপভোক্তারা। ওয়ান নেশন, ওয়ান রেশন কার্ডের অধীনে এমন সুবিধা পেয়ে থাকেন উপভোক্তারা। আধার কার্ড থাকলেই বিনামূল্যে এই পরিষেবা পাওয়া সম্ভব। ইউআইডিএআই অর্থাৎ আধার ইস্যুকারী সংস্থার তরফে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী যে কোনো উপভোক্তা আধার কার্ডের মাধ্যমে দেশের যে কোনো প্রান্তে থেকেই বিনামূল্যে রেশন সামগ্রী পেতে পারেন। এর জন্য করতে হবে শুধু একটা ছোট্ট কাজ।

বহুবার এই কাজ করতে বলেছে সরকার, এখনও করে না থাকলে অসুবিধা হতে পারে

উপভোক্তাদের আধার আপডেট করাতে হবে। রেশন কার্ডের সঙ্গে আধার লিঙ্ক করানোটা খুবই জরুরি, তাহলেই আধারের মাধ্যমে রেশন সামগ্রী পাওয়া সম্ভব। আধার এবং রেশন কার্ড লিঙ্ক করানো রয়েছে কিনা তা জানতে অনলাইনেও রয়েছে অ্যাপ। মেরা রেশন নামে একটি অ্যাপ ডাউনলোড করে সেখানে আধার সিডিং অপশনে ক্লিক করতে হবে।

এরপর রেশন কার্ডের নম্বর লিখে সাবমিট অপশনে ক্লিক করতে হবে। আধারের সঙ্গে রেশন লিঙ্ক করানো রয়েছে কিনা তা জানা যাবে। আধারের সঙ্গে রেশন লিঙ্ক করাতে রাজ্যের পিডিএসের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে রেশন নম্বর এবং আধার নম্বর দিতে হবে। আধার কার্ডের সঙ্গে সংযুক্ত মোবাইল নম্বরটিও দিতে হবে। এই নম্বরে আসা ওটিপি প্রবেশ করানোর পর আধারের সঙ্গে রেশন লিঙ্ক করানোর অনুরোধ জমা করতে হবে।

whatsapp logo
Nirajana Nag
Nirajana Nag

আমি নীরাজনা নাগ। HoopHaap-এর একজন সাংবাদিক। বিগত চার বছর ধরে এই পেশার সঙ্গে যুক্ত রয়েছি। নিজের লেখার মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাঠকদের কাছে পৌঁছে দিতে চাই