পশু পাখির ওপরে অত্যাচার করা কখনোই ভালো না। পশু-পাখিকে যদি কষ্ট দেন, তাহলে আপনার জীবনেও কিন্তুু নেমে আসতে পারে সমস্যা। তাই পশু – পাখির যত্ন নিন, তবে এই তিন ধরনের পাখির ওপরে কখনো অত্যাচার করবেন না। এই তিন ধরনের পশু, পাখির যদি দেখেন কোন সমস্যা হচ্ছে, তাহলে তৎক্ষণাৎ নিজের যতটুকু সম্ভব সেইটুকু দিয়ে আপনি তাকে উদ্ধার করুন।
১) কুকুর – কুকুরকে যত্ন করুন। কুকুরের সঙ্গে শনির কিন্তু সম্পর্ক আছে, তাই কুকুরের ওপর যদি কেউ আঘাত করেন, তাহলে তার ওপর কিন্তু শনির প্রভাব পড়বে। যা কিন্তু কখনই কাম্য নয়, শনির কুপ্রভাব পড়বে, এখান থেকে আপনি নিজেকে কিছুতেই কাটিয়ে আনতে পারবেন না, তাই অবশ্যই আপনি কুকুরের সেবা করুন। বাড়িতে যদি নাও পুষতে পারেন, তাহলে রাস্তার কোনো কুকুরটি খাওয়াতে পারেন, আর যদি কালো কুকুর হয়, তা অনেকাংশে ভালো হবে।
২) তোতা পাখি – শাস্ত্রে বলা আছে, তোতা পাখির যত্ন নিতে। তোতাপাখির যদি আপনি যত্ন নেন, তাহলে আপনার জীবনের নানান সাংস্কৃতিক দিয়ে অনেক বেশি উন্নতি হবে। তাই এইভাবে আপনি নিয়মিত যদি সম্ভব হয় তাহলে তোতা পাখির যত্ন নিন। আর যদি যত্ন করা সম্ভব না হয় তাহলে কোনো পাখিকে কোন ভাবে আঘাত করবেন না।
৩) চড়ুই পাখি – শাস্ত্রে যে পাখি যত্ন নিতে বলা হয়েছে, সেটি হল চড়ুই পাখি। তবে বর্তমানে চড়ুই পাখি খুব একটা লক্ষ্য করা যায় না পরিবেশ দূষণের জন্য। তবে যদি আপনি আপনার বাড়ির কাছাকাছি চড়ুই পাখির কিচির মিচির ডাক শুনতে পাচ্ছেন, তাহলে ভাববেন আপনি অনেক ভাগ্যবান। কারণ চড়ুই পাখি আপনার ঘরে আসা মানে মা লক্ষ্মীর আগমন হওয়া। যদি চড়ুই আসে তাকে খেতে দিন, জল খেতে দিন। গরমকালে বাগানে, ছাদে, উঠোনে একটি পাত্রের মধ্যে জল ধরে রাখুন। সেক্ষেত্রে পাখিরা অনেক বেশি ভাল থাকবে, সুস্থ থাকবে। এই ভাবে পাখি এবং পশুদের যত্ন করুন। দেখবেন আপনার জীবনে অনেকটা শান্তি চলে আসছে।
Disclaimer: বাস্তুবিদদের পরামর্শ ও মতামতের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি লেখা হয়েছে। ব্যক্তিবিশেষে এর ফল ভিন্ন হতে পারে।