Khukumoni Home Delivery: ঝোলা গুড় আর দুধ দিয়ে হবে বিহানের ফুলশয্যা! নতুন খেল দেখাবে খুকুমণি
স্টার জলসায় খুকুমণি রীতিমত দুর্দান্ত টিআরপি দিয়ে চলেছে প্রথম থেকে। খুকুমণির হাতের রান্নায় বাংলার দর্শক ফিদা। বাঙালি রান্নায় সে একেক দিন একেক রকমের পদ নিয়ে হাজির হয় প্রতি পর্বে। মা বাবা ছাড়া মেয়ে রান্না করে, সেই খাবার ঘরে ঘরে পৌঁছে দিয়ে রোজগার করে। এরই মধ্যে এক পরিবারের সঙ্গে তার আত্মীয়তা তৈরি হয়। এক মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলের রান্নার ও খাবারের দ্বায়িত্বে পায় খুকুমণি। এখান থেকেই গল্পের সূত্রপাত।
সেই মানসিক ভারসাম্যহীন রাজপুত্তুরের নাম বিহান। এই বিহানকে দুবেলা খাবার খাইয়ে যায় খুকুমণি। রোজ রোজ বাড়িতে আসতে আসতে পরিবারের চক্ষুশূল হয় খুকুমণি। পরিবারের বাকি সদস্যদের সঙ্গে রীতিমত মার মার কাট কাট সম্পর্কে জড়িয়ে যায় খুকু। তার একমাত্র উদ্দেশ্য, ওই বাড়িতে থেকেই রাজপুত্তুর বিহানকে সে যোগ্য সন্মান দেবে।
সব কিছুর মধ্যে ঠিক হয় বিহানের বিয়ে, অন্য এক মেয়ের সঙ্গে। কিন্তু, জাতে মাতাল তালে ঠিকের মতন ভারসাম্যহীন বিহান বুঝে যায় তার জন্য খুকুমণি এক্কেবারে আদর্শ। তাই সিঁদুর সে খুকুমনির সিঁথিতে তুলে দেয়। ব্যাস, এখন খুকুমণি রাজপূত্তুরের বিয়ে করা বউ।
এবার পালা ফুলশয্যার। বিহান চায় তার ফুলশয্যা হোক। ইতিমধ্যে, ফুলশয্যা স্পেশাল নতুন প্রোমো প্রকাশ পেয়েছে, যেখানে বিহান রীতিমত আবদার করে ফুলশয্যা করার, ওদিকে পরিবারের ভিলেন সদস্য এসে গ্লাস ভর্তি দুধ ঢেলে দেয় বিহানের মাথায়, শুরু হয় নতুন তাণ্ডব। এদিকে খুকুমণি এসব দেখে গুড় রুটি নিয়ে এসে ভিলেনের মুখে ঠেসে দেয়। শুরু হয় ফুলশয্যা নিয়ে নতুন ঝড়। এখনও পর্যন্ত এই প্রোমো দেখে কেউ কেউ লিখেছেন, “Seriously বলছি, রোজ রোজ এই খাবার নষ্ট করা, খাবার ফেলে দেওয়াটা মোটেও ভালো লাগছে না!!” কেউ লিখেছেন, “ফুলশয্যার মানেটা ঠিকই বোঝে।” কেউ লিখেছেন, “ব্লুজ কাকু ,এত খাবার নষ্ট করেন কেনো”.