whatsapp channel

Indrani Halder: দরিদ্র ব্যবসায়ীদের মুখে হাসি ফোটাতে ফুটপাত থেকেই শাড়ি কিনলেন ‘শ্রীময়ী’

মহালয়ার ভোর পেরিয়ে পিতৃপক্ষের অবসান হয়েছে। শুরু হয়েছে দেবীপক্ষের। পুজোর বাজারে সবাই ব্যস্ত ফিনিশিং টাচ দিতে। কেউ অনলাইনে কেনাকাটা সেরে নিয়েছেন। আবার অনেকে ভরসা রাখেন দোকান থেকে কেনার উপর। হাতে…

Avatar

HoopHaap Digital Media

মহালয়ার ভোর পেরিয়ে পিতৃপক্ষের অবসান হয়েছে। শুরু হয়েছে দেবীপক্ষের। পুজোর বাজারে সবাই ব্যস্ত ফিনিশিং টাচ দিতে। কেউ অনলাইনে কেনাকাটা সেরে নিয়েছেন। আবার অনেকে ভরসা রাখেন দোকান থেকে কেনার উপর। হাতে দেখে নিয়ে, পরখ করে কেনা যায়। ইন্দ্রাণী হালদার (Indrani Halder) এঁদের মধ্যেই একজন। সেদিন হঠাৎই তিনি বেরিয়ে পড়েছিলেন পুজোর বাজার করতে।

তাঁর শপিং ডেস্টিনেশন ছিল গড়িয়াহাট। করোনা অতিমারীর কারণে মুখে ছিল মাস্ক। মেকআপও ছিল না। কিন্তু এখন তো ইন্দ্রাণীর থেকেও বেশি তিনি দর্শকদের অত্যন্ত আপন ‘শ্রীময়ী’। ফলে তাঁকে চিনতে কারও ভুল হল না। গড়িয়াহাটের ফুটপাতে তাঁকে ঘিরে নিমেষের মধ্যেই তৈরি হয়ে গেল ছোটখাটো ভিড়। সেলফি, অটোগ্রাফের সঙ্গে এবার যুক্ত হল ফুটপাতের হকারদের অনুরোধ, তাঁদের কাছ থেকে শাড়ি নেওয়ার জন্য।

প্রকৃতপক্ষে, করোনা অতিমারী ছোট-বড় সব ব্যবসায়ীদের যথেষ্ট আর্থিক ক্ষতি করেছে। লকডাউনের ফলে বহুদিন পসরা নিয়ে বলেননি তাঁরা। ফলে আর্থিক অনটন দেখা দিয়েছে সংসারে। এই কারণে তাঁরা ইন্দ্রাণীর মতো তারকাকে অন্তত একটা শাড়ি নিতে অনুরোধ করেছিলেন। কিন্তু ইন্দ্রাণী বুঝেছেন তাঁদের কথা। তাই তিনি পাঁচ জনের কাছ থেকে কিনেছেন পাঁচটি শাড়ি। সেই শাড়ি পরে ইতিমধ্যেই শুটিং করে ফেলেছেন তিনি। এমনকি বিক্রেতাদের জানিয়েছেন, তাঁদের কাছ থেকে কেনা শাড়ি পরে ছবি তুলে পাঠাবেন। ইন্দ্রাণীর মতে, ফুটপাতে যে সবসময়ই খারাপ জিনিস বিক্রি হয়, এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। তিনি নিজে দোকানের শাড়ির পাশাপাশি ফুটপাত থেকেও শাড়ি কিনে পরেন।

নিজের এই অভিজ্ঞতার কথা চ্যানেলের ফেসবুক পেজে জানিয়ে ইন্দ্রাণী বলেছেন, তাড়াতাড়ি শুটিং শেষ হয়ে যাওয়ার ফলে তিনি একটু কেনাকাটা করতে গিয়েছিলেন। বাসন্তী দেবী কলেজের ফুটপাত ধরে মুখে মাস্ক পরে হাঁটলেও কি করে যেন তাঁকে চিনে ফেলল সবাই।

whatsapp logo
Avatar
HoopHaap Digital Media