নতুন বছরে রোমান্টিক মোহর! শ্যুটিংয়ের ফাঁকে সূর্যের রোদ গায়ে মাখলেন অভিনেত্রী সোনামণি
রাত ৮ টা মানেই খড়কুটো শেষ এবার মোহরের আসার পালা। বয়স্ক থেকে টিনেজ সকলের প্রিয় ধারাবাহিক। আসলে এর প্রিয় পিছনে আছে অন্য আকর্ষণ। আসল হল কলেজের অধ্যাপকের সাথে কলেজ পড়ুয়ার প্রেম। প্রতীক আর সোনামনির অভিনয়ে মুগ্ধ করেছেন বাঙালি দর্শকদের। আসলে বাস্তবজীবনের গল্প, সংসারের রোজকার সুখ-দুঃখের গল্পের থেকে ছক ভেঙে অন্য সিরিয়ালগুলোর গল্পের আকারে তুলে ধরা হয় বলেই টিআরপি সবসময় প্রথম দিকে থাকে।
অবশেষে দীর্ঘ অবসানের পর আর দর্শকদের আবদারে শেষ মেষ ৩০০ পর্বে শুভ পরিণয় হল।মোহর এবং শঙ্খকে একসাথে দেখার উত্তেজনা কেবল তাদের পরিবারেই ছিলনা দর্শক ও একসাথে দেখতে চেয়েছিল। আর তাই হয়েছে। প্রথম থেকে ধারাবাহিকে একের পর এক টুইস্ট করেই গেছেন। আর এদের বিয়েতে ছিল একাধিক টুইস্ট। বিয়ের পর টুইস্ট এক বিন্দু কমেনি। বরং এদের বিয়ে হয়ে যাওয়াত পর শ্রেষ্ঠা ম্যাডাম এবং কাকাই মিলে একের পর এক চক্রান্ত করেই চলেছেন আর এদিকে মোহর আর শঙ্খ মিলে একসাথে ব্যর্থ করে চলেছেন।
View this post on Instagram
বিয়ে, বৌভাত ফুলশয্যা শেষ কিন্তু এর মধ্যে ঘটলো এক বড় বিপত্তি। কলেজে কাকাই একটি স্টুডেন্টের মলিস্ট করার চেষ্টা করেন। আর এই নিয়ে শুরু হয় প্রতিবাদ। আর এই প্রতিবাদ মঞ্চে প্রধান ছিলেন মোহর স্বয়ং। আর বিয়ের পরের দিন মোহরের এই প্রতিবাদ মঞ্চে উঠে আসা দেখে শঙ্খ ও পরিবারের সকলে ক্ষিপ্ত হন। এরপর অবশ্য মোহর প্রমাণ করেন মেয়েটি নির্দোষ। তখন আর শঙ্খ রেগে না থাকলেও শঙ্খের পুরো পরিবার বেশ ক্ষিপ্ত। এসবের মাঝে শঙ্খ মোহরের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে।
View this post on Instagram
এতো হল ধারাবাহিকের কথা। মোহর ওরফে সোনা মণি স্টাইলের জন্য বেশ খ্যাত। ধারাবাহিকে সালোয়ার আর খুব সিম্পেল সাজে দেখা যায়। কিন্তু অভিনেত্রী বাস্তব জীবনে নিজের স্টাইলের জন্য বেশ খ্যাত। নতুন বছরে নতুন সাজে ধরা দিলেন সোনামনি। অভিনেত্রী নিজের ইন্সটাগ্রাম হ্যান্ডেলে বেশ সক্রিয়। প্রথম বছরে একটি নীল আর হলুদ ওয়ানপিস পড়ে সাথে চকোলেট রঙের উলের লঙ জ্যাকেট আর চুল পর্নিটেল করে নো মেক আপে নতুন বছরে সান কিসড খেতে ব্যস্ত। নিমেষে ভাইরাল এই ছবি।
View this post on Instagram