Hoop Story

Vacation: লোকাল ট্রেনেই এবার সাউথ গোয়ার ফিল! নতুন বছর জমিয়ে কাটান এই নিরিবিলি সি বিচে

আর দিন কয়েক পরেই ২০২৩ শেষ হয়ে শুরু হবে নতুন বছর। ২০২৪ কে স্বাগত জানানোর জন্য প্ল্যান প্রোগ্রাম শুরু করে দিয়েছেন অনেকেই। আর যারা ভ্রমণপিপাসু (Vacation) তারা বছরের শেষ কয়েকটা দিন বাড়িতে থাকার পক্ষপাতী নন মোটেই। বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে হোক বা পরিবারের সঙ্গে কাছাকাছি কোথাও ঘুরতে যাওয়ার ইচ্ছা থাকে কমবেশি সকলেরই। তবে হই হট্টগোল এড়িয়ে নিরিবিলিতে নতুন বছরকে স্বাগত জানানোর জন্য সমুদ্র সৈকতের (Sea Beach) থেকে ভালো আর কিছু হয় না। কিন্তু বাড়ির কাছে দীঘা, মন্দারমণিই বলুন কিংবা দূরের গোয়া, বছর শেষে সর্বত্রই উপচে পড়া ভিড়। তাহলে উপায়?

নির্জনতা প্রেমীদের কথা মাথায় রেখেই এই প্রতিবেদনে রইল এমন একটি সমুদ্র সৈকতের (Sea Beach) খোঁজ যা একেবারেই নিরিবিলি। বছরের শেষ কটা দিন নিজের মতো করে কাটানোর জন্য একেবারে আদর্শ। জায়গাটি হল পাতিবুনিয়া (Patibunia)। দক্ষিণ চব্বিশ পরগণার এই ‘ভার্জিন’ সি বিচের খোঁজ জানেন না অনেকেই। তাই জায়গাটি যেমন পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন তেমনি নির্জন। তবে এর মানে এই নয় যে এখানে সুযোগ সুবিধার কমতি আছে। পর্যটকদের স্বাচ্ছন্দ্যের জন্য কোনো খামতিই রাখা হয়নি এই সমুদ্র সৈকতে।

পাতিবুনিয়াকে ‘ভার্জিন’ বিচ বলা যেতে পারে। কারণ এখানে পর্যটকদের আনাগোনা খুবই কম। লোকজনের পা কম পড়ায় সৈকতটি খুবই পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন। এখানকার সমুদ্রও অনেকটা শান্ত। মিঠে রোদ মেখে বালির উপরে বসে শান্ত সমুদ্রের জল দেখতে দেখতে সময় কখন কেটে যাবে বোঝাই যাবে না। পর্যটকদের থাকার জন্য সমুদ্র সৈকতের পাশেই রয়েছে বেশ কিছু রিসর্ট, যেখানে সাধ্যমতো খরচেই থাকতে পারবেন পর্যটকরা।

কীভাবে আসবেন পাতিবুনিয়াতে? কলকাতা থেকে নামখানা লোকালে এসে নামুন নামখানা স্টেশনে। সেখান থেকে বাস বা টোটো ধরে চলে আসুন ১০ মাইল বাজারে। সেখান থেকে ফের একটি টোটো ভাড়া করে পৌঁছে যেতে পারবেন পাতিবুনিয়াতে।

Related Articles