সমুদ্রের ধারে আম্রপালির ছোঁয়া পেতেই নিয়ন্ত্রণ হারালেন নিরাহুয়া, বাচ্চাদের সামনে দেখবেন না
দীনেশ লাল যাদব (Dinesh Lal Yadav Nirahua) ওরফে নিরাহুয়া উত্তর ভারতের দর্শকদের একাংশের কাছে প্রিয় হলেও অনেকেই মনে করেন, তিনি ভোজপুরি ফিল্মকে অনেক নিচে নামিয়ে দিয়েছেন। প্রকৃতপক্ষে, নিরাহুয়ার সময় থেকেই ভোজপুরি ফিল্মের চিত্রনাট্যে শুরু হয় ডাবল মিনিং ভাষার ব্যবহার। এমনকি নারীকে দেখা হতে থাকে সেক্স অবজেক্ট হিসাবে। কিন্তু আম্রপালি দুবে (Amrapali Dubey), অক্ষরা সিং (Akshara Singh)-দের মতো প্রথম সারির ভোজপুরি নায়িকারাও এখনও অবধি এই সমস্যার প্রতিবাদ করেননি। নিরাহুয়ার সাথে আম্রপালির জুটি যথেষ্ট জনপ্রিয়। কেরিয়ারের কারণেই ডাবল মিনিং চিত্রনাট্য হলেও কাজ করেছেন আম্রপালি। এই জুটির বিখ্যাত ফিল্ম হল ‘নিরাহুয়া চলাল সসুরাল 2’।
এই ফিল্মের গান ‘সামান চুনমুনিয়া’-ও যথেষ্ট হিট। গানটির শুটিং হয়েছে সমুদ্রের ধারে। সি-বিচে কালো রঙের টি-শার্ট ও ট্রাউজার এবং লাল জ্যাকেট পরে নাচছেন নিরাহুয়া। তাঁর চোখ আবৃত সানগ্লাসে। অপরদিকে আম্রপালির পরনে রয়েছে মিরর ওয়ার্কড চোলি ও মাল্টিকালার স্লিটেড স্কার্ট। নাচতে নাচতে তাঁরা একে অপরের দিকে এগিয়ে আসেন। নিরাহুয়া গানের সুরে আম্রপালির কোঁকড়া চুল ও কোমরের প্রশংসা করেন। আম্রপালির নাকের নথ তাঁর মন কেড়ে নেয়। নিরাহুয়ার হৃদয়ে ঝড় ওঠে। আম্রপালি গানের সুরে বলেন, তাঁর দেহে যৌবন এসেছে। নিরাহুয়ার সাথে অন্তরঙ্গ হতে চান তিনি।
ক্রমশ নিরাহুয়া প্রগলভ হয়ে ওঠেন। আম্রপালির চোখ তাঁকে আকর্ষণ করে। লজ্জা পান তিনি। গানের মাঝেই একসময় আম্রপালিকে জড়িয়ে ধরে চুম্বন করেন নিরাহুয়া। একে অপরের সাথে অন্তরঙ্গ হতে চান তাঁরা। ধীরে ধীরে সূর্যাস্ত হয়। একসময় নিরাহুয়া কোলে তুলে নেন আম্রপালিকে।
এই গানটি গেয়েছেন ইন্দু সোনালি (Indu Sonali), ওম ঝা (Om Jha)। গানের ভিডিওর ভিউ এখনও অবধি অতিক্রম করেছে দেড় কোটিরও বেশি।