whatsapp channel

Durnibar Saha: টিকল না রাজকীয় বিয়ে, দুর্নিবারের সঙ্গে প্রেমিকা ঐন্দ্রিলার ঘনিষ্ঠ ছবি এলো প্রকাশ্যে

গত বছর রীতিমত জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠান করে সাতপাকে বাঁধা পড়েছিলেন দুর্নিবার সাহা (Durnibar Saha) ও মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায় (Meenakshi Mukherjee)। এই বিয়ের এক বছর আগে আইনি বিয়ে সেরে একসাথে থাকতেন দুর্নিবার ও…

Avatar

Advertisements
Advertisements

গত বছর রীতিমত জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠান করে সাতপাকে বাঁধা পড়েছিলেন দুর্নিবার সাহা (Durnibar Saha) ও মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায় (Meenakshi Mukherjee)। এই বিয়ের এক বছর আগে আইনি বিয়ে সেরে একসাথে থাকতেন দুর্নিবার ও মীনাক্ষী। কিন্তু আনুষ্ঠানিক বিয়ের পর কয়েক মাস কাটতে না কাটতেই দুর্নিবার ও মীনাক্ষীর সংসারে ভাঙন ধরার গুঞ্জন রটে। সেই সময় তাঁরা দুজনেই চুপ ছিলেন এই বিষয়ে। বারবার গুজব বলে উড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টাও করেছেন পরে। কিন্তু সেই চেষ্টা স্থায়ী হল না। এবার সামনে চলে এল দুর্নিবারের পরকীয়া।

Advertisements

দুর্নিবারের প্রেমিকা ঐন্দ্রিলা সেন (Oindrila Sen) নিজেই ঘোষণা করলেন তাঁর সাথে দুর্নিবারের সম্পর্কের কথা। শনিবার, মধ্যরাতে, সোশ্যাল মিডিয়ায় একে অপরকে আলিঙ্গন করার একটি ছবি শেয়ার করে ক্যাপশন দিয়ে ঐন্দ্রিলা লিখেছেন, যখন দুর্নিবার তাঁর আশেপাশে থাকেন, তখন জীবন সুন্দর হয়ে যায়। তাঁর জীবনে এসে জীবনকে অনবদ্য করে তোলার জন্য দুর্নিবারকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ঐন্দ্রিলা। একই সাথে স্বীকার করেছেন, দুর্নিবারকে ভালোবাসেন তিনি। চিরদিনের জন্য দুর্নিবার শুধুই তাঁর। ঐন্দ্রিলার এই পোস্টে কমেন্ট করে দুর্নিবার লিখেছেন, নিয়তি ও সময়ের কথা। তিনিও স্বীকার করেছেন, ঐন্দ্রিলাকে ভালোবাসেন তিনি।

Advertisements

ঐন্দ্রিলা পেশায় প্রসেনজিৎ (Prosenjit Chatterjee)-র ম্যানেজার। কবে, কোথায় দুর্নিবার ও ঐন্দ্রিলার আলাপ হয়েছিল তা এখনও জানা যায়নি। তবে মীনাক্ষীর সাথে দুর্নিবারের সম্পর্ক ছিল বহুদিনের। একসময় দুর্নিবারের অনুরাগী ছিলেন মীনাক্ষী। কিন্তু সেই অনুরাগ ক্রমে পরিণত হয়েছিল প্রেমে। দুইজনে একসাথে লিভ-ইন শুরু করেছিলেন। দুর্নিবারের সাথে সম্পর্কের কারণে অভিনেতা রাহুল দেব বোস (Rahul Dev Bose)-এর সাথে ব্রেক-আপ করেছিলেন মীনাক্ষী। এরপর দুর্নিবার ও মীনাক্ষীর পরিবারের অনুরোধে তাঁরা আইনি বিয়ে সারেন। তবে আইনি বিয়ের এক বছর পর দুর্নিবার ও মীনাক্ষীর আনুষ্ঠানিক বিয়ে হয়েছিল।

Advertisements

কিন্তু হয়তো তাঁদের সম্পর্কের ভিত্তি ছিল ঠুনকো অথবা শুধুই শরীরী আকর্ষণ। ফলে তা বিয়ের কয়েক মাসের মধ্যে অচিরেই অন্তর্হিত হয়েছে। আপাতত শুধুই দুর্নিবার ও মীনাক্ষীর আইনত বিবাহ বিচ্ছেদের অপেক্ষা।

Advertisements

whatsapp logo
Advertisements