Hoop Life

Lifestyle: এই দুই মাসেই পরকীয়া বাড়ে, সমীক্ষা দিচ্ছে আজব তথ্য

‘পরকীয়া’ এই শব্দের বাড়বাড়ন্ত কিন্তু বিদেশ থেকেই। এই দেশে পরকীয়ার চল বিশেষ ছিল না। খুব কম মানুষ ছিলেন যারা বিয়ের পরেও অন্য সম্পর্কে জরাতেন। কেউ কেউ বাইজী বাড়ি যেতেন ঠিকই কিন্তু ঘরের বউকে উৎখাত করে নয়। ব্রিটিশরা এই দেশে আসার পর তাদের সবটাই এই দেশে রেখে যান, যাকে বলে স্লো পয়জেন। বিদেশি ভাবধারায় মানুষ এখন এতটাই খুশি যে তারা যে কোনো মুহূর্তে বেকায়দায় পড়ে লুটোপুটি খাচ্ছেন, অথচ বিদেশি সংস্কৃতি চাইই চাই।

যাইহোক, পরকীয়া নাকি মাসে মাসে হয়। বিশেষ দুটি মাস আছে যেই সময় পরকীয়া সম্পর্কের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়, এবং এটা একটা সমীক্ষা বলছে। আমেরিকার একটি ডেটিং সংস্থা এই হিসেব দিচ্ছে। ওদের করা সমীক্ষায় প্রায় দুই হাজার নারী পুরুষ যোগদান করেন, তাদের উপর বিচার করেই ওই সংস্থা দুটো মাস উদ্ধার করতে পেরেছে, যেই মাসে পরকীয়া সম্পর্কের সংখ্যা বাড়ে।

জানতে ইচ্ছা করছে সেই মাস দুইটি কোনটি এবং কেন ওই দুটি মাসই। বাকি মাসে কি হয় না পরকীয়া, ব্রেক আপ? হ্যাঁ, হয়। কিন্তু, সংখ্যায় বেশি হয় এই দুটি মাসে। সেই মাস দুটি হল – সেপ্টেম্বর ও জানুয়ারি।

কিন্তু, এই দুই মাসে কেন বাড়ে পরকীয়া? কী কারণ আছে এর ? ওই ডেটিং সংস্থার দাবি, সেপ্টেম্বরের আগে একটা লম্বা সময় ধরে চলে গরমের ছুটি। যেহেতু সেই দেশে প্রায় সকলেই লিভ ইন করেন, তাই ওই দীর্ঘ সময় একসঙ্গে থাকেন বহু যুগল। একসঙ্গে থাকতে থাকতে ধৈর্যের অভাবে বাড়ে অশান্তি, তৈরি হয় দূরত্ব। ব্যাস শুরু দ্বিতীয় অপশন খোঁজার। এই জন্যেই, বিদেশে কনডম বা নিরোধের ব্যাবহার বেশি। শুধু নিরোধ নয়, বিদেশে এইচ আই ভি রোগীর সংখ্যাও বেশি ভারতের তুলনায়।

Related Articles