whatsapp channel

মাত্র ১০ হাজার টাকা জমা রেখে পাবেন ৭ লক্ষ টাকা, পোস্ট অফিসের এই স্কিমে বিনিয়োগে প্রচুর লাভ

নিজের এবং পরবর্তী প্রজন্মের ভবিষ্যৎ সুনিশ্চিত করতে সকলেই অর্থ বিনিয়োগের (Investment) উপরেই ভরসা রাখেন। অনেকে কর্মজীবনে পা রাখার পরেই বিনিয়োগ শুরু করেন, আবার অনেক প্রবীণ নাগরিকরাও (Senior Citizen) বিভিন্ন জায়গায়…

Nirajana Nag

Nirajana Nag

নিজের এবং পরবর্তী প্রজন্মের ভবিষ্যৎ সুনিশ্চিত করতে সকলেই অর্থ বিনিয়োগের (Investment) উপরেই ভরসা রাখেন। অনেকে কর্মজীবনে পা রাখার পরেই বিনিয়োগ শুরু করেন, আবার অনেক প্রবীণ নাগরিকরাও (Senior Citizen) বিভিন্ন জায়গায় বিলিয়োগ করে থাকেন। চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার পরেও অনেকেই অবসর জীবন নিশ্চিন্ত ভাবে কাটাতে অর্থ বিনিয়োগ করেন। বিভিন্ন হারে রিটার্ন দেওয়া হয় এই সমস্ত স্কিমে। কম সময়ে বেশি রিটার্ন পাওয়ার চাহিদা রয়েছে বরাবরই। আর এক্ষেত্রে সকলেই খোঁজেন কোথায় বিনিয়োগ করলে পরিশ্রমের অর্থ থাকবে সুরক্ষিত।

এক্ষেত্রে পোস্ট অফিসের দীর্ঘমেয়াদী সঞ্চয় স্কিম গুলি বেশ ভরসাযোগ্য এবং জনপ্রিয়। এই প্রতিবেদনে ভারতীয় ডাক বিভাগের রেকারিং ডিপোজিট স্কিম প্রকল্পের সুবিধা সম্পর্কে তথ্য থাকল। এই প্রকল্পে বিনিয়োগকারীরা চক্রবৃদ্ধি সুদের সুবিধা পেয়ে থাকেন এবং ম্যাচুরিটির সময় মোটা রিটার্ন পেয়ে থাকেন।

মাত্র ১০০ টাকা দিয়েই রেকারিং ডিপোজিট শুরু করা যায়। এই প্রকল্পের মেয়াদ পাঁচ বছর। প্রতি তিন মাস অন্তর অন্তর চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ দেওয়া হয় এই প্রকল্পে। বর্তমানে রেকারিং ডিপোজিটে বার্ষিক সুদের হার ৬.৭০ শতাংশ। যেকোনো ভারতীয় নাগরিকই একক বা যৌথ ভাবে খুলতে পারেন রেকারিং ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট। প্রতি মাসে নূন্যতম টাকা জমা করতে হয়। নাবালকও রেকারিং ডিপোজিটে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারে। তবে সেক্ষেত্রে অভিভাবকের মাধ্যমে খুলতে হবে। রেকারিং ডিপোজিট অ্যাকাউন্টে প্রাপ্ত সুদ আয়করের আওতায় পড়ে।

প্রতি মাসে এই অ্যাকাউন্টে ১০ হাজার টাকা করে জমা করলে প্রতি বছরে বিনিয়োগ হচ্ছে ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা। ৫ বছরে সেই মূলধন হবে ৬ লক্ষ টাকা। আর বছরে ৬.৭০ শতাংশ হারে সুদ পেলে ৫ বছর পর সুদ বাবদ পাওয়া যাবে প্রায় ১,১৪,৬৫৯ টাকা। মোট রিটার্ন পাওয়া যাবে ৭,১৪,৬৫৯ টাকা। এছাড়া ভালো কর সুবিধাও পাওয়া যায়।

whatsapp logo
Nirajana Nag
Nirajana Nag

আমি নীরাজনা নাগ। HoopHaap-এর একজন সাংবাদিক। বিগত চার বছর ধরে এই পেশার সঙ্গে যুক্ত রয়েছি। নিজের লেখার মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাঠকদের কাছে পৌঁছে দিতে চাই