Rachna Banerjee: আমার আর শাড়ি পরতে ইচ্ছে করে না: রচনা বন্দোপাধ্যায়
ঢাকে কাঠি পরে গেছে, শরৎ এর আকাশে শুধুই পুজো পুজো গন্ধ, যদিও নিম্নচাপ এসে ভ্রুকুটি করছে মাঝে মধ্যে, কিন্তু তাতে কি? চতুর্থী থেকেই কলকাতার বড় বড় প্যান্ডেলে ভিড়। প্রচণ্ড গরমের মধ্যেও মানুষ সেজে গুজে বেরিয়ে গেছে প্যান্ডেল পরিদর্শন করতে। এহেন, সময় সেলিব্রিটিরা কী করেন? বেশিরভাগ সেলিব্রিটি এই সময়টা চুটিয়ে ছুটি উপভোগ করেন, চলে আড্ডা খাওয়া দাওয়া,মণ্ডপে গিয়ে ফিতে কাটা আরো কত কি। তাহলে, বাংলার গর্ব তথা দিদিদের গর্ব রচনা বন্দোপাধ্যায় কী করছেন পুজোর পাঁচটা দিন?
ওড়িয়া, দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রি, সহ বাংলায় একটা সময় দাপিয়ে কাজ করেছিলেন আজকের ওয়ান অ্যান্ড ওনলি দিদি রচনা বন্দোপাধ্যায়।বর্তমানে সিনে জগৎ থেকে দূরে থাকলেও ছোটপর্দার তিনিই একমাত্র দিদি। বিকেল হলেই যার খেলায় মাতোয়ারা থাকে আট থেকে আশি, সেই সঞ্চালিকা তথা অভিনেত্রী রচনা বন্দোপাধ্যায় পুজোয় কিন্তু বিশেষ একটা বাইরে যান না। কলকাতার বাইরে তো একদমই না। প্যান্ডেল প্যান্ডেলে ঘুরতে হয়তো যান না তবে ঢাকের আওয়াজ কান পর্যন্ত আসা চাই। পুজোর দিনগুলোতে ঢাকের আওয়াজ ভীষণ উপভোগ করেন রচনা।
এছাড়াও, তার বিল্ডিংয়ের মধ্যেই বেশ বড় করে পুজো হয়, সেই পুজোর ভোগ চাইই চাই। এমনকি তার মা বাবার বিল্ডিং এও পুজো হয়, সেখানেও চলে পুজোর খাওয়া দাওয়া। পুজো মানেই নো ডায়েট শুধুই পুজোর ভোগ, ঘরে বসে আড্ডা, দারুন লাঞ্চ বা ডিনার।
সম্প্রতি, এক সংবাদমাধ্যমে পুজো প্ল্যান নিয়ে বলতে বলতে রচনা এও জানান যে, “পুজোয় ইন্ডিয়ান ড্রেস না পরলে মানায় না। আমারও সেরকমই প্ল্যান আছে। যদি কোথাও যাই, তো শড়ি বা সালোয়ার কামিজি পরব। আমি অবশ্য সারা বছর এত শাড়ি পরি যে, আমার আর শাড়ি পরতে ইচ্ছে করে না।”