whatsapp channel

Rajesh Khanna: বুড়ো বয়সেও রাজেশ খান্নার এই কুকীর্তি দেখেই রেগে গিয়েছিলেন দর্শকরা

বলিউডের প্রবাদপ্রতিম নায়কদের মধ্যে অন্যতম হলেন রাজেশ খান্না (Rajesh Khanna)। পার্থিব শরীরে তিনি জীবিত না থাকলেও, তার কাজ এখনো তাকে বাঁচিয়ে রেখেছে সাধারণ দর্শকদের হৃদয়ের বৈকুণ্ঠে। বি-টাউনের কালজয়ী এই অভিনেতা…

Debaprasad Mukherjee

Debaprasad Mukherjee

বলিউডের প্রবাদপ্রতিম নায়কদের মধ্যে অন্যতম হলেন রাজেশ খান্না (Rajesh Khanna)। পার্থিব শরীরে তিনি জীবিত না থাকলেও, তার কাজ এখনো তাকে বাঁচিয়ে রেখেছে সাধারণ দর্শকদের হৃদয়ের বৈকুণ্ঠে। বি-টাউনের কালজয়ী এই অভিনেতা মাত্র ৩ বছরে ১৫ টি সুপারহিট ছবিতে অভিনয় করেছিলেন, যা বলিউডে এখনো এক অক্ষত রেকর্ড। শৈশবে অমৃতসরের যতীন অরোরা থেকে মুম্বইয়ের রাজেশ খান্না হয়ে উঠেছিলেন তিনি। তবে এই প্রথিতযশা নায়কের শেষ জীবনের কেরিয়ারে একবার তার প্রতি ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন তার ভক্তরাও। সেই ঘটনা বর্তমান প্রজন্মের কাছে মোটামুটি অজানা। দেখে নিন, ঠিক কি কারণে ভক্তদের রোষের মুখে পড়তে হয়েছিল এই রোমান্টিক নায়ককে।

কেরিয়ারের মাঝখানে রাজেশ খান্না যেন কর্পূরের মতো উবে গিয়েছিলেন ইন্ডাস্ট্রি থেকে। অনেকটা সময় রুপোলি পর্দার আড়ালে রেখেছিলেন নিজেকে। যদিও সেই সময়কে ঘিরে নয়, এই প্রতিবেদন তার কামব্যাককে ঘিরে। সালটা তখন ২০০৮। তৎকালীন বলিউডের নবাগত পরিচালক রাকেশ সাওয়ান্তের ছবি ‘বাফা: এ ডেডলি লাভ স্টোরি ‘-র মাধ্যমে ফের ইন্ডাস্ট্রিতে কামব্যাক করেছিলেন তিনি। এই ছবিতে তার বিপরীতে দেখা গিয়েছিল লায়লা খান নামের এক অভিনেত্রীকে। আর এই ছবিকে ঘিরেই তৈরি হয়েছিল তুমুল বিতর্ক। চরম ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন রাজেশ ভক্তরা। কিন্তু কেন? দেখুন।

নতুন এই ছবিতে বেশ কিছু বোল্ড দৃশ্যে দেখা গিয়েছিল রাজেশ এবং লায়লাকে। কিছু দৃশ্য দেখে চমকে উঠেছিলেন দর্শকরা। প্রিয় রোমান্টিক নায়ককে এভাবে এইসব ঘনিষ্ঠ দৃশ্যে দেখা যেন মেনে নিতে পারেননি অনেকেই। আর এই কারণেই চরম ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন তারা। সেই রোষের আগুন ছুঁয়েছিল অভিনেতা, অভিনেত্রীর সঙ্গে পরিচালককেও। ছবির মুক্তির পরেই মিডিয়া থেকে নানা মহলে তৈরি হয়েছিল সমালোচনার বাতাবরণ।

প্রসঙ্গত, ১৯৬৬ সালে ‘আখরি খত’ ছবির হাত ধরে  বলিউডে পা রাখেন এই অভিনেতা। সারা জীবনকাল মোট ১৬৫ টি ছবিতে অভিনয় করেন তিনি। এর মাঝ3 ১৯৭৩ সালে ডিম্পল কাপাডিয়ার সঙ্গে সাত পাকে বাঁধা পড়েন অভিনেতা৷ তাদের দুই কন্যা হলেন হলেন টুইঙ্কল এবং রিঙ্কি৷ যদিও ১৯৮৪ সালে তাদের বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে। ২০১২ সালে সবাইকে কাঁদিয়ে না ফেরার দেশে পাড়ি দেন অভিনেতা।

whatsapp logo
Debaprasad Mukherjee
Debaprasad Mukherjee

Hoophaap-এর সম্পাদক দেবপ্রসাদ বিগত কয়েক বছর যাবৎ সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত। ডিজিটাল মিডিয়ার হাত ধরেই সাংবাদিকতায় হাতেখড়ি। রাজনীতি, বিনোদন, খেলাধুলা, লাইফস্টাইল, প্রযুক্তি প্রভৃতি সব ধরণের খবরের উপস্থাপনার কাজে যথেষ্ট সাবলীল। নিউজ ডেস্ক ছাড়াও রয়েছে ভিডিও এডিটিং এবং ক্যামেরার পিছনে বিচিত্র অভিজ্ঞতা