whatsapp channel

Shamik Chakraborty: ‘মেয়ে শুধু ঘুমাতে পারে’, বেফাঁস মন্তব্য করে সমালোচনার মুখে শমীক ও তাঁর মা

'দিদি নাম্বার ওয়ান'এ (Didi Number Obe) কোনো তারকার আসা মানেই তাঁর ব্যক্তিগত জীবন চলে আসে লাইমলাইটে। অতি সম্প্রতি দিদি নাম্বার ওয়ানের সানডে ধামাকা পর্বে বসেছিল চাঁদের হাট। এই পর্বেই মাকে…

Nirajana Nag

Nirajana Nag

Advertisements
Advertisements

‘দিদি নাম্বার ওয়ান’এ (Didi Number Obe) কোনো তারকার আসা মানেই তাঁর ব্যক্তিগত জীবন চলে আসে লাইমলাইটে। অতি সম্প্রতি দিদি নাম্বার ওয়ানের সানডে ধামাকা পর্বে বসেছিল চাঁদের হাট। এই পর্বেই মাকে নিয়ে হাজির হয়েছিলেন ‘ইচ্ছে পুতুল’ এর জিষ্ণু ওরফে অভিনেতা শমীক চক্রবর্তী (Shramik Chakraborty)। আগের বার এসে তাঁর মা ‘পাত্রী চাই’ এর দাবি করে গিয়েছিলেন। এবারে এসে ছেলের সম্পর্কে কী জানালেন তিনি!

Advertisements

শমীকের মা জানান, আগের বার তিনি দিদি নাম্বার ওয়ান এ এসে পাত্রী খোঁজাতে নাকি মেয়েদের ঢল নেমেছিল। এত ফোন আসত মেয়েদের যে রাতের ঘুমই উড়ে গিয়েছিল শমীকের। তাই আপাতত মেয়ে খোঁজা বন্ধ রেখেছেন তিনি। অভিনেতার মায়ের কথায় হাসি চাপতে পারেননি রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি আবার জিজ্ঞাসা করেন, এর মধ্যে কাকে ভালো লাগল শমীকের? অভিনেতা মায়ের দিকেই পাঠিয়ে দেন প্রশ্নটা। মা-ই উত্তর দিক, বক্তব্য তাঁর। অভিনেতার মা রাখঢাক না করেই জানান, একজনকে মনে ধরেছে ছেলের। তিনিও তাঁকে চেনেন, ভালোই, তবে টিকবে কিনা সন্দেহ আছে তাঁর।

Advertisements

Advertisements

তিনি আরো জানান, এতদিন মাসে মাসে বান্ধবী পালটাতেন শমীক। একজনকে পেয়েছেন তিনি এখন। তাও তিনি দু বছর সময় নিচ্ছেন। পাশ থেকে শমীক ফোরণ কাটেন, টেস্টিং পিরিয়ড চলছে। তিনি এও জানান, বান্ধবীর সঙ্গে নাকি তাঁর ঝামেলা বাঁধে রান্না করা নিয়ে। একদিন নাকি আলু ভাজতে বলেছিলেন তাঁকে। আধ কাঁচা, আধ পোড়া আলুভাজা জুটেছিল কপালে। মাঝখানে শমীকের মা মন্তব্য করেন, তিনি নাকি গুণ খুঁজে পেয়েছেন মেয়ের। সে খুব ভালো ঘুমাতে পারে!

Advertisements

শমীক এবং তাঁর মায়ের এহেন মন্তব্য অবশ্য সকলে সহজ ভাবে নেননি। নেটিজেনদের একাংশের নিন্দার মুখে পড়েছেন তাঁরা। এমন ভাবে মেয়ের দোষ গুণ নিয়ে কথা বলায় কটাক্ষ শানিয়েছেন অনেকেই। তবে এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেননি শমীক বা তাঁর মা।

whatsapp logo
Advertisements
Nirajana Nag

আমি নীরাজনা নাগ। HoopHaap-এর একজন সাংবাদিক। বিগত চার বছর ধরে এই পেশার সঙ্গে যুক্ত রয়েছি। নিজের লেখার মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাঠকদের কাছে পৌঁছে দিতে চাই