Sovan-Baishakhi: মা দুর্গাকে সাক্ষী রেখে বৈশাখীর সিঁথি সিঁদুরে রাঙিয়ে দিলেন শোভন
বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়ের(Baishakhi Banerjee) সিঁথিতে সিঁদুর উঠলো স্বয়ং শোভন চট্টোপাধ্যায়ের (Sovan Chatterjee) হাত ধরে। খবরটি একেবারে সত্যি। বিজয়া দশমী মানেই সিঁদুর খেলা, মিষ্টি মুখ, হইহুল্লোড়। এবারে সিঁদুর দানের মধ্যে দিয়ে ভালোবাসার পূর্ণ প্রকাশ পেল এই দুই জুটির।
গোটা পুজো পর্ব চলেছে শোভন বৈশাখীর রসালো প্রেমের ঘনঘটা নিয়ে। কখনো তারা ম্যাচিং ড্রেসে ইয়ং জেনারেশনকে টেক্কা দিয়েছে তো কখনো মম চিত্তে গানে নেচে বুঝিয়ে দিয়েছে বয়সটা কোনো ব্যাপার নয়, শুধুই সংখ্যা। পুজোর প্রত্যেকটি মুহূর্ত চুটিয়ে উপভোগ করেছেন এই জুটি। ভিক্টোরিয়া, ঘোড়ার গাড়ি থেকে শ্রীভূমির বুর্জ খলিফা – সর্বত্র এই জুটির রোম্যান্স ছড়িয়ে ছিটিয়ে।
একথায়, এই মুহূর্তে চরম ভাইরাল শোভন বৈশাখীর প্রেম। মানুষের মুখে মুখে এখন শোভন বৈশাখীকে নিয়ে চর্চা। ঠিক এরই মাঝে অর্থাৎ বিজয়া দশমীর দিন সিঁদুর দান পর্ব শেষ করলেন শোভন বৈশাখী। অবশ্য, এই ব্যাপারে সিঁদুর খেলার পর বৈশাখী বলেন, ‘‘আমাদের মধ্যে স্বীকৃতির অভাব কোনও দিন ছিল না।’’
সপ্তমীর সন্ধ্যায় বুর্জ খলিফা অন্যদিকে দশমীর সন্ধ্যায় সিঁদুর দান – সবমিলিয়ে জমে উঠেছে শোভন বৈশাখীর অলিখিত প্রেম। সমাজে তারা কাঙ্ক্ষিত কাপল না হলেও এদের সম্পর্কের বয়স প্রায় ১৩ বছরের কাছাকাছি। নিজেদের প্রেম নিয়ে কথা বলতে বলতে এক সাক্ষাৎকারে বৈশাখী জানান, ‘শোভন আমাকে একটা কথা বলেছিল, আমি যার হাত ধরি তার হাত ছাড়ি না।’’ পাশে থেকে শোভনও বলে উঠেছিলেন, ‘‘আমি যাকে বুক দেখাই, তাঁকে পিঠ দেখাই না।’’ শোভনের বলা এই কথাও এখন নেট জনতার মুখে মুখে। রসিকতা করে আজকাল অনেকেই বলেন “আমি যাকে বুক দেখাই, তাঁকে পিঠ দেখাই না”.