এসেছিলেন ‘বিসমিল্লাহ’ ছবির প্রচারে, এসেই জানিয়ে দিলেন মনের গোপন কথা। যদিও এই কথাটা বেশিরভাগ মেয়েরই মনের কথা। এদিকে অভিনেত্রী হয়েও একেবারের ঘরের মেয়ের মতন মনের কথা প্রকাশ করতে একটুও লজ্জা পান না তিনি। সেই তিনি হলেন টলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায় ( Subhashree Ganguly)।
ভাবছেন কি সেই গোপন কথা? সব অভিনেত্রীরা কিন্তু খোলামনে বলতে পারেন না যে আমি ভীষন খেতে ভালোবাসি। অনেকেই ডায়েট মেইনটেইন করেন। কেউ কেউ ডায়েট ফলো করেও বলেন যে আমি ভীষন ফুডি। কিন্তু, সত্যি কি ফুডি হলে কড়া ডায়েট মেইনটেইন করা যায়?
সন্তান হওয়ার পর শুভশ্রী নানান কটুকথার শিকার হয়েছেন। তার শারীরিক পরিবর্তন নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন রাখতেন সোশ্যাল মিডিয়ায়।কিন্তু, আজ সেই শুভশ্রী ভীষণ স্টাইলিশ। ‘বিসমিল্লাহ’ হোক বা ‘বৌদি ক্যান্টিন ‘কিংবা ‘ইন্দুবালা ভাতের হোটেল’, শুভশ্রী বুঝিয়ে দিয়েছেন যে তিনি সবরকম চরিত্রের জন্য ফিট।
সম্প্রতি, পুজোর মধ্যে মুক্তি পাচ্ছে শুভশ্রীর ‘বৌদি ক্যান্টিন’, এবং পরবর্তীতে ‘ইন্দুবালা ভাতের হোটেল’। এছাড়াও, মহালয়ার সকালে শুভশ্রীকে দেখা যাবে দেবী দুর্গার রূপে। এককথায় প্রত্যেকটা ছবিতেই শুভশ্রী যথেষ্ট সাবলীল এবং স্বাচ্ছন্দ্য। যতবার তাকে পর্দায় দেখা গিয়েছে দর্শকরা তার অভিনয়ের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে গিয়েছেন। সেই শুভশ্রী নাকি পছন্দ করেন ফুচকা আর গোল গোল লুচি খেতে। ফাঁক পেলেই ফুচকা টপাটপ মুখে দেন তিনি। ফুচকা লুচি ছাড়াও তিনি বাদবাকি সমস্ত খাবার পছন্দ করেন। এমনকি তার ফেভারিট টাইম পাসের সময় হল ছেলের সঙ্গে খেলা করা। এমনকি বরের সঙ্গে আর ছেলের সঙ্গে ঘুরতে যেতেই তার বেশি ভালো লাগে। তাহলে প্রমাণিত হচ্ছে শুভশ্রী মানেই তিনি যেমন সুযোগ্য অভিনেত্রী তেমনই পাক্কা গৃহিণী ও খাদ্য রসিক।