Shruti Das: পায়ে পায়ে পঁচিশে অভিনেত্রী শ্রুতি, জন্মদিনে বিছানা ভর্তি উপহারের ছড়াছড়ি
‘ত্রিনয়নী’ দিয়ে অভিনয় জগতে প্রথম জন্ম হয় শ্রুতির। ভবিষ্যত দেখতে পাওয়ার গল্প নিয়ে ছিল ত্রিনয়নী। এখন সে দেশের মাটির অভিনেত্রী। অভিনয় চলছে পুরোদমে, এরই মাঝে নিজের ভালোলাগা, ঘুরতে যাওয়া, পার্টি সব কিছুই চুটিয়ে উপভোগ করেন শ্রুতি দাস।
মিষ্টি মেয়ে শ্রুতি এবারে পঁচিশে পদার্পণ করলেন। জন্মদিন মানেই উপহার, বেলুন, কেক, মিষ্টি, বন্ধু সমাগম, আরো কত্ত কি। ঠিক সেরকমই শ্রুতির খাট সেজে উঠেছে নানান উপহারে। বেলুন, কেক, টেডি বিয়ার এবং একটি সোনার আংটি দিয়ে সাজানো তার উপহারের ডালি।
View this post on Instagram
এদিন অভিনেত্রী নিজেই তার জন্মদিনের একগুচ্ছ ছবি শেয়ার করেছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। তাকে অনেকেই শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। চলুন একবার শ্রুতি দাসের কেরিয়ার গ্রাফটা জন্মদিনের দিন চোখ বুলিয়ে নিই। প্রসঙ্গত, এই পঁচিশের শ্রুতি তথাকথিত ফর্সা ত্বকের অধিকারী নন। তবে তিনি রূপবতী এবং তিনি কৃষ্ণবর্ণা। তাঁর এক ঢাল কোমর পর্যন্ত লম্বা চুল রয়েছে। আর রয়েছে মায়াবী চোখ। সত্যি, তাঁর চোখ যেন কথা বলে। অথচ, এই শতাব্দীতে দাঁড়িয়েও গায়ের রঙের জন্য তাকে নানান কুৎসিত কথা শুনতে হয়েছে। নাহ, তিনিও চুপ থাকেননি। প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
কাটোয়ার ভূমিকন্যা শ্রুতি দাস। স্কুলও সেখানেই। ইন্ডাস্ট্রিতে এসে তাকে শুনতে হয়েছিল, ‘এ কী করে নায়িকা হবে? হিরোইন মেটিরিয়াল নয় তো!’’ সেদিন শ্রুতি চুপ করে সবটাই শোনেন, আজ তারাই প্রশংসা করেন। আসল কথা হল, নয়ন বা নোয়া যেই চরিত্রই পাক না কেন, প্রত্যেকটিতে বুঝিয়ে দিয়েছেন যে অভিনয়টা তিনি জানেন। সেইজন্য অধিকাংশ দর্শকরাও এখন নোয়াকে ঘরের মেয়ে বানিয়ে নিয়েছে।