Lifestyle: হাতের তালুতে এই বিশেষ চিহ্ন থাকলেই আর ভাবতে হবে না ভবিষ্যৎ নিয়ে
সব মানুষের বিশ্বাসের স্তর এক হয়না। ব্যক্তিবিশেষে এই বিশ্বাসের স্থানগুলিও আলাদা হয়। আর এই কারণেই ভারত সহ দক্ষিণ এশিয়ার একাধিক দেশের মানুষজন এখনও দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন জ্যোতিষশাস্ত্রের উপর। এই বিশ্বের প্রাচীন শাস্ত্র ও গণনা পদ্ধতির একটি। মূলত গ্রহ ও নক্ষত্রের অবস্থানের সঙ্গে আমাদের প্রত্যেকের বিশেষ কিছু গুনাবলীর মেলবন্ধন ঘটিয়ে জ্যোতিষীরা আমাদের অতীত ও ভবিষ্যতের একটি রূপরেখা তৈরি করে থাকেন। আর এই কারণে অনেকেই এই জ্যোতিষশাস্ত্রের বিচারে প্রবলভাবে বিশ্বাস রাখেন।
জ্যোতিষশাস্ত্রের একাধিক বিচার্য বিষয় রয়েছে। তার মধ্যে যেমন রয়েছে কোষ্ঠী বিচার, তেমনই প্রাচীনতম এই শাস্ত্রে হস্তরেখা বিচারও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। অনেকেই বিশ্বাস করে থাকেন যে এই হস্তরেখায় নাকি আমাদের জীবনের শুরু থেকে শেষ অব্দি বর্ণিত থাকে। আমাদের শিক্ষা, বিবাহ, এমনকি জীবনে রোগের প্রকোপও বলে দেওয়া যায় এই হস্তরেখার বিচারে। আর এই প্রতিবেদনে এমনই একটি বিশেষ হস্তরেখা নিয়ে আলোচনা হবে, যা জ্যোতিষশাস্ত্রে খুব উজ্জ্বলভাবে বর্ণিত রয়েছে।
আমাদের অনেকের হাতেই নানা রকম চিহ্ন তৈরি হয় রেখাদের ভিত্তিতে। এর মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ চিহ্ন হল ‘M’ বা ‘W’ চিহ্ন দুটি। জ্যোতিষশাস্ত্র মতে মানুষের হাতে এই দুটি চিহ্ন সৌভাগ্য বর্তায়। পুরুষদের হাতে এইরকম চিহ্ন থাকলে নাকি সেইসব পুরুষরা ভীষণভাবে সৌভাগ্যবান হয়ে থাকেন। জীবনে শিক্ষা থেকে শুরু করে কর্মজীবন এমনকি তাদের দাম্পত্য জীবনও সুখকর হয়ে থাকে। এককথায় এই চিহ্নটি পুরুষদের ক্ষেত্রে সৌভাগ্যের প্রতীক বলে বিবেচিত হয় জ্যোতিষশাস্ত্রে।
তবে শুধুমাত্র পুরুষ নয়, মহিলাদের হাতে এই দুটি চিহ্ন থাকলেও তা গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন জ্যোতিষীরা। কারণ, মহিলাদের ক্ষেত্রে এই চিহ্নকে আরো বেশি সৌভাগ্যের প্রতীক হিসেবে দেখা হয়। বলা হয়, যেসব মহিলাদের হাতে এই দুটি চিহ্ন থাকে, তাদের ভাগ্য নাকি স্বয়ং ভগবান লেখেন। সবদিক থেকে সুখ ও শান্তি থাকে এইসব মহিলাদের জীবনে।
Disclaimer: প্রতিবেদনটি সম্পূর্ণভাবে তথ্য ও অনুমানের ভিত্তিতে লেখা। বাস্তব জীবনে ব্যক্তি/মহিলাবিশেষে এর প্রভাব আলাদা হতে পারে।