whatsapp channel

Tithi Basu: শরীরে চেপে বসেছে পোশাক, উত্তেজক ছবিতে সাহসিকতার সীমা ছাড়ালেন তিথি

বাংলা সিরিয়ালের নিয়মিত দর্শক যারা, তারা নিশ্চয়ই মনে রেখেছেন 'মা' সিরিয়ালটিকে। বাংলা টেলিভিশনের সর্বকালের সবথেকে জনপ্রিয় এবং সবথেকে দীর্ঘ সময় ধরে সম্প্রচারিত সিরিয়াল গুলির মধ্যেও এটি ছিল অন্যতম। ধারাবাহিকের মুখ্য…

Nirajana Nag

Nirajana Nag

Advertisements
Advertisements

বাংলা সিরিয়ালের নিয়মিত দর্শক যারা, তারা নিশ্চয়ই মনে রেখেছেন ‘মা’ সিরিয়ালটিকে। বাংলা টেলিভিশনের সর্বকালের সবথেকে জনপ্রিয় এবং সবথেকে দীর্ঘ সময় ধরে সম্প্রচারিত সিরিয়াল গুলির মধ্যেও এটি ছিল অন্যতম। ধারাবাহিকের মুখ্য চরিত্রে ঝিলিক এর ছোট বেলার ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন তিথি বসু। ছোট্ট তিথি ওই বয়সেই নিজের অভিনয় দক্ষতায় মুগ্ধ করেছিলেন দর্শকদের। দীর্ঘ ৫ বছর ধরে সম্প্রচারিত হওয়ার পর শেষ হয় ধারাবাহিকটি। তারপর আর কোনো সিরিয়ালে দেখা যায়নি তিথিকে।

Advertisements

তিনি আবারও চর্চায় উঠে আসেন বছর কয়েক আগে। সোশ্যাল মিডিয়ার রমরমা হওয়ায় হঠাৎ করেই লাইমলাইট কেড়ে নেন তিথি। তবে মানুষের মানতে একটু সময় লেগে গিয়েছিল যে, এই তিথিই সেই ছোট্ট ঝিলিক। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমূল পরিবর্তন হয়ে হয়েছে তাঁর। বদলেছে ফ্যাশন সেন্স। ছোট্ট ঝিলিক এখন নিজের হটনেস দিয়ে নেটিজেনদের মাথা ঘুরিয়ে দেওয়ার জোগাড় করছেন। তাঁর এক একটি ছবি, ভিডিও দেখে বিষম খাওয়ার জো হয় নেটনাগরিকদের।

Advertisements

Advertisements

মা সিরিয়ালের পর আর অভিনয়ে ফেরেননি তিথি। তবে বিনোদন জগৎকে সম্পূর্ণ ভাবে বিদায়ও জানাননি তিনি। এখনও ক্যামেরার সামনেই কাজ তাঁর। তবে তা হল মোবাইল ক্যামেরা। অভিনয় থেকে দূরে সরে একজন সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার হয়ে উঠেছেন তিথি। খুলে ফেলেছেন নিজস্ব ইউটিউব ভ্লগিং চ্যানেল। ঝিলিকের জনপ্রিয়তা ছিলই। এখন তিথি হয়েই নজর কাড়ছেন তিনি। পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়ায় পাল্লা দিয়ে বাড়ছে তাঁর খ্যাতি। ইনস্টাগ্রামে এখনি ১ লক্ষ ৫৫ হাজার ফলোয়ার রয়েছে তিথির। তাঁর ছবি, রিল ভিডিওর ব্যাপক চাহিদা নেটিজেনদের মধ্যে।

Advertisements

সম্প্রতি একটি ফ্যানপেজের তরফে শেয়ার করা হয়েছে তিথির একটি ছবি। সাদা কালো লেপার্ড প্রিন্ট ড্রেসে দেখা গেল তাঁকে। পোশাকের বিপজ্জনক স্লিটে নজর আটকেছে পুরুষ ভক্তদের। শরীরে চেপে বসা টাইট ফিটিং ড্রেসে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে সব কার্ভ। ‘হট অ্যান্ড বোল্ড’ তিথির এই ছবি যে কারোর রাতের ঘুম উড়িয়ে দিতে পারে। প্রসঙ্গত, ছোটবেলাতেই বাবা মায়ের বিচ্ছেদ দেখেছেন তিথি। বাবা ছেড়ে চলে যাওয়ায় সংসারের চাপ এসে পড়ে তিথির কাঁধে। ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে বেতনও ছিল বেশি। ওই বয়সেই তিনি অর্থের গুরুত্ব বুঝে গিয়েছিলেন তিনি। পড়াশোনা চালিয়ে যেতে ভুলতে হয় ক্যামেরাকে। ব্যক্তিগত জীবনের বিভীষিকা একাই কাটিয়ে উঠেছিলেন তিনি।

whatsapp logo
Advertisements
Nirajana Nag

আমি নীরাজনা নাগ। HoopHaap-এর একজন সাংবাদিক। বিগত চার বছর ধরে এই পেশার সঙ্গে যুক্ত রয়েছি। নিজের লেখার মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাঠকদের কাছে পৌঁছে দিতে চাই