ভিটামিন ই ক্যাপসুল ত্বক ও চুলে ব্যবহারের আগে কয়েকটি বিষয় জেনে রাখুন!
ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর ব্যবহার এখন অনেকখানি বেড়ে গেছে। নানা কারণে এই ওষুধটি ব্যবহৃত হয়ে থাকে। চুলের সমস্যায় ত্বকের সমস্যায় ঠোঁটের সমস্যায় অনায়াসেই ব্যবহার করা যেতে পারে ভিটামিন ই ক্যাপসুল। ভারতবর্ষে এভিয়ন নামের ভিটামিন ই ক্যাপসুল পাওয়া যায়। তবে যাঁদের ত্বক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত তারা এই ক্যাপসুলের বেশি পাওয়ার অবশ্যই ব্যবহার করতে পারেন। চলুন জেনেনি ভিটামিন ই ক্যাপসুলের উপকারিতা।
১) ত্বকের জন্য ভিটামিন ই ক্যাপসুল: বার্ধক্য কমাতে সাহায্য করে ভিটামিন ই ক্যাপসুল। যারা বার্ধক্যের সমস্যায় ভুগছেন মুখের মধ্যে বলিরেখা পড়ে গেছে তারা খুব সহজেই ব্যবহার করতে পারেন ভিটামিন ই ক্যাপসুল।
শীতকাল ছাড়াও গরমকালে অনেকের ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। তারা অতি সহজেই এই ভিটামিন ই ক্যাপসুলের বেশি পাওয়ার লাগাতে পারেন। এর সঙ্গে কয়েক ফোঁটা গ্লিসারিন মিশিয়ে নিলেই একেবারে আপনার ত্বকের শুষ্কতা দূর হয়ে যাবে।
২) চুল ভালো রাখতে সাহায্য করে ভিটামিন ই ক্যাপসুল।
চুলের যত্নে ব্যবহার করতে পারেন এই ক্যাপসুল। নারকেল তেলের সঙ্গে ভালো করে মিশিয়ে চুলের গোড়ায় আঙ্গুলের ডগা দিয়ে লাগিয়ে নিন। চুল বাড়াতে, চুল পড়া বন্ধ করতে খুশকি দূর করতে এটি ভীষণ উপকারী।
৩) শরীরের কালো অংশ দূর করতে সাহায্য করে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ঘাড়, কনুই, গলায়, আন্ডার আমস এর খসখসে দাগ দূর করতে সহজেই ব্যবহার করতে পারেন ভিটামিন ই ক্যাপসুল। লেবুর রসের সঙ্গে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ভালো করে মিশিয়ে নিন। প্রতিদিন যদি কালো অংশে লাগানো যায় তাহলে সাতদিনের মাথাতেই ত্বক অনেক পরিষ্কার হবে।
তাহলে আর সাত-পাঁচ না ভেবে এখনই আপনার রূপচর্চার উপাদান হিসেবে হাতে তুলে নিন ভিটামিন ই ক্যাপসুল। তবে যাদের অয়েলি স্কিন তারা বেশিক্ষণ লাগিয়ে রাখবেন না। কিছুক্ষণ হালকা হাতে ম্যাসাজ করে কোন ভালো ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলবে।